এলাকার মানুষ জানান, ঘুরপথে যেতে হলে এক থেকে দেড় ঘণ্টা অতিরিক্তি সময় লাগে। তাই নিরুপায় হয়েই এখান দিয়ে পারাপার করতে হয় গ্রামের মানুষকে। হেঁটে যেতে হলেও সমস্যায় পড়তে হয়। সাইকেল, বাইক থেকে নেমে পোল পারাপার করেন অনেকই। বৃষ্টি হলে কাঠের পোলে বিপদের আশঙ্কা আরও বেড়ে যায়। একাধিকবার পারাপার করতে গিয়ে দুর্ঘটনার কবলে পড়েছেন বহু মানুষ। কয়েক মাস কেটে যাবার পরেও কোনরকম ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি প্রশাসনের পক্ষ থেকে।
advertisement
আরও পড়ুন- প্লাস্টিকের চাপে বাংলার পাটের চটের প্রয়োজন কমছে! বিস্ফোরক ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায়
স্থানীয় মানুষরা জানান, এই বিষয়ে পঞ্চায়েতের দ্বারস্থ হয়েও সুরাহা মিলেনি। বিধায়ক আশ্বাস দিয়েছিলেন মানুষের যাতায়াতের সুব্যবস্থা করে দেবার। তবে এখনো কোনওরকম ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি।
আরও পড়ুন- পুলিশ সেজে অভিনব কায়দায় ছিনতাই আন্দুল রোডে
মাজু অঞ্চল উপপ্রধান জয়ন্ত বাবু জানান, কাঠের পোল সারাইয়ের ব্যবস্থা করা হলেও এলাকার বহু মানুষ তা চাইছেন না। তারা চাইছেন কংক্রিটের পোল। তাতেই থমকে রয়েছে কাজ। তিনি আরও জানান, পোলের একপাশে জগৎবল্লভপুর কেন্দ্র এবং অপর প্রান্তে গোবিন্দপুর পাঁচলা কেন্দ্র। পাঁচলা কেন্দ্রের বিধায়ক এ বিষয়ে কোনও রকম আগ্রহ না দেখানোর ফলে পোলের কাজ পিছিয়ে রয়েছে। তবে তিনি বলেন, এই বিষয়ে জগৎবল্লভপুর কেন্দ্রের বিধায়ক সীতানাথ ঘোষ উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করছেন।
Rakesh Maity





