রাম মন্দিরের ভিত স্থাপন থেকে চর্চা আরও জোরদার হয়। এখন তা উদ্বোধনের মুখে৷ মানুষের কাছে তাই রাম মন্দির কেন্দ্র করে উৎসাহ উন্মাদনাও বেড়ে চলেছে। সেই দিক থেকে রাম মন্দিরস্থলে পৌঁছতে কম বেশি প্রায় সকল মানুষেরই ইচ্ছে রয়েছে। অযোধ্যায় না পৌঁছেও দেশের বিভিন্ন প্রান্তে রাম মন্দিরকে কেন্দ্র করে হচ্ছে নানা কর্মসূচিও।
advertisement
আরও পড়ুন: কংগ্রেসের ‘সিদ্ধান্ত’ ভেবে বসে থাকা নয়! পায়ের তলার জমি শক্ত করার বার্তা আলিমুদ্দিনের
রাম মন্দির তৈরিতে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষ কর সেবক হিসেবে পৌঁছেছিল অযোধ্যায়। তেমনি হাওড়ার পাঁচলা ব্লকের বিকি হাকোলালা গ্রাম থেকে বেশ কিছু মানুষ তাতে সামিল হয়েছিলেন সে সময়। তাঁদের মধ্যেই একজন রতিকান্ত কোলে। রতিকান্ত বাবুর পুত্র বছর সাতাশের মনোতোষ কোলে পেশায় একজন পাথর মিস্ত্রি। দীর্ঘ প্রায় ১৫ দিনের চেষ্টায় অযোধ্যার রাম মন্দিরের আদলে মন্দিরের নির্মাণ করেছেন তিনি।
আরও পড়ুন: শীতের ছুটিতে বাজার কাঁপাচ্ছে ‘এই’ ফিউসান ফুচকা! টক, ঝাল, মিষ্টি…আর তার সঙ্গে
এ প্রসঙ্গে মনোতোষ জানান, দিন এনে দিন খাওয়া পরিবার। অযোধ্যায় নির্মিত প্রভু রামচন্দ্রের মন্দিরে পৌঁছব ইচ্ছে রয়েছে। প্রতিদিনই স্বচক্ষে রাম মন্দির দেখার স্বপ্ন দেখি। কিন্তু সেখানে পৌঁছনোর সামর্থ্য হবে কি না, জানা নেই। কিন্তু নিজে হতে এই দেড়-দু ফুট উচ্চতা ক্ষুদ্র মন্দির তৈরি করে বেশ ভাল লাগছে। বহু মানুষ রয়েছে যারা এই মন্দিরে দেখতে আসছে। তাতে নিজের তৃপ্তিও লাগছে। আরও জানান, যদিও এই মন্দিরে আলোকসজ্জা থেকে ঘণ্টা সহ নানা অলঙ্করণের কাজ বাকি রয়েছে।
রাকেশ মাইতি