সংগঠনের মহিলা সদস্যদের হাতে তৈরি নানা স্বাদ ও রকমের লাচ্ছা এবং সিমাই থাকছে উৎসবে। হাওড়া জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মহিলারা আসেন নিজেদের হাতে তৈরি সিমাই ও লাচ্ছা নিয়ে। এমনকি সুদূর দক্ষিণ ২৪ পরগনা থেকে আসেন নুর আইসা ও তানজিলা বেগম। নুর নিজে হাতে তৈরি করেন কিমামী সিমাই এবং তানজিলা সরু সিমাই তৈরি করে নিয়ে আসেন।
advertisement
আরও পড়ুন: ২৪ ঘণ্টায় ফের আবহাওয়া বদল! তাপপ্রবাহে হাঁসফাঁস করবে বাংলা? লেটেস্ট ওয়েদার আপডেট!
আরও পড়ুন: তল্লাশিতেই রেহাই নয়, এবার তাপসকে তলব সিবিআই-এর! সাঁড়াশি ফাঁসে তৃণমূল বিধায়ক?
এ বার এই সিমাই ও লাচ্ছা উৎসব দ্বিতীয় বর্ষে। গত বছরের থেকে আরও সমৃদ্ধ এ বারের উৎসব। মশলা সিমাই, গড়গড়া সিমাই, শুকনো সিমুই, জব দানা সিমাই, পোলাও সিমাই, সরু সিমাই, খের খুরমা সিমাই, কিমামী সিমাই, নারকেল দুধের সিমাই ও মোটা সিমাই, ছিল নানা ধরনের সম্ভার। পাশাপাশি সুগারের রোগীদের জন্য রয়েছে নোনতা সিমাই। মোট ১২ রকমের সিমাই এবং পাঁচ রকমের লাচ্ছ পাওয়া গিয়েছে এই উৎসবে।
উৎসবে আসা সকলেই সাধুবাদ জানিয়েছেন উদ্যোগকে। উদ্যোক্তা মুজিবর রহমান মল্লিক জানান, এই উৎসবে ভাল সাড়া মিলেছে। তিনি দাবি করেন, এমন উৎসব সারা বিশ্বে কোথাও হয়নি। সৌভ্রাতৃত্ব এবং সম্প্রীতির মেলবন্ধনে এই উৎসবের আয়োজন। আগামী দিনে এই উৎসবে আরও বৃহৎ আকারে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দেওয়াই মূল লক্ষ্য।
রাকেশ মাইতি