প্রশিক্ষণ শেষে কেউ ব্যক্তিগত ভাবে ব্যবসা শুরু করেছেন। আবার প্রশিক্ষণ শেষে চাকরির সঙ্গে যুক্ত হয়েছে এমন সংখ্যা বহু। কোম্পানির প্রজেক্টের মাধ্যমে বিশেষ করে জেলার গ্রাম ও মফস্বল এলাকার দরিদ্র ও মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে মেয়েরা বিশেষ ভাবে উপকৃত হচ্ছে। ফলে প্রশিক্ষণ নিতে আগ্রহ বাড়ছে যুবক যুবতীদের।
আরও পড়ুন ঃ আট থেকে আশির জিভে জল, কাবুলিওয়ালার দেশের খাবার এবার হাতের নাগালে, উপচে পড়ছে ভিড়
advertisement
এবার আরও চারটি নতুন কোর্স শুরু হল। ধুলাগড়ে ওই সিমেন্ট কোম্পানির কারখানা ছাড়াও জালান কমপ্লেক্সে এলাকায় আরও একটি প্রশিক্ষণ সেন্টার খোলা হয় কোম্পানির পক্ষ থেকে। মূলত সেখানে মোটর মেকানিক্যাল কোর্স করানো হবে।
এই কোম্পানির তরফ থেকে যোধপুর এবং গুজরাটের পর পশ্চিমবঙ্গে এই প্রথম। যেসমস্ত ছেলে মেয়ে এখান থেকে প্রশিক্ষণ নিয়েছে।অনেকেই ভালো কাজের সঙ্গে যুক্ত হতে পেরেছে। মোবাইল রিপেয়ারিং বিউটিশিয়ান এবং অন্যান্য কয়েকটি ট্রেনিং কোর্স চলছিল আগে। তার পর এর সঙ্গে আরও চারটি নতুন কোর্স শুরু হল।
রাকেশ মাইতি