সেই সমস্ত শিল্পকলা মানুষের মন ছুঁয়েছে। শিল্পী জানান, এই শিল্পকলা এখন পুরোপুরি বাণিজ্যিক ভাবে শুরু হয়নি। তবে দেখে মানুষ আনন্দ পাচ্ছে তাতেই ভীষণ খুশি দুই শিল্পী। এর টানে মাঝে মধ্যেই শিল্পীদের পাহাড়ে ছুটে যেতে হয়। পাহাড়ের দৃশ্য দেখে মনের মনিকোঠায় ফ্রেম মন্দির করে আনা। পরে সেটাকে জীবন্ত করে তোলা। এটাই এখন হাওড়ার দুই শিল্পীর কাজ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন : পিঠে ভারী 'সুইগি ব্যাগ', চিলতে ঘরে সন্তানদের পড়া চালিয়ে যেতে মরিয়া এই পরিচারিকা
আরও পড়ুন : দিল্লির পাঁচতারা হোটেলে ৪ মাস থেকে ৩৫ লক্ষ টাকা বিল না মিটিয়েই চম্পট প্রতারকের
যেভাবে এই ল্যান্ডস্কেপ তৈরি হয় জানালেন দুই শিল্পী। প্রথমত বনসাই গাছ তৈরি করা হয়। তারপর বিভিন্ন পাথরের টুকরোকে সাজিয়ে পাহাড়ি দৃশ্য রুপ দেওয়া হয়। তারপর সেই ক্ষুদ্র পাহাড়ের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে গাছ লাগানো হয়। তারপর গাছ ও পাহাড়ের গায়ে মজ ধরা পর্যন্ত অপেক্ষা। মজ ধরে সমূর্ণ হলে, দেখতে অবিকল পাহাড়ের মতই মনে হবে। আর এভাবেই গত কয়েক বছরে একাধিক বিভিন্ন দৃশ্য ফুটিয়ে তুলেছে দুই শিল্পী। এই শিল্পকলা নিয়ে আগামীতে বাণিজ্যিক ভাবে এগিয়ে যেতে চায় দুই শিল্পী।এই সমস্ত ল্যান্ডস্কেপ থিমের এক একটি মূল্য প্রায় পাঁচ থেকে ছয় হাজার টাকা থেকে শুরু।