পুজো উদ্যোক্তা আশীষ চক্রবর্তী জানান, মানুষ জানতে চায় দ্বীপান্তরে জারোয়া জনগোষ্ঠী কিভাবে জীবন যাপন করছে, বর্তমানে এই সমাজ থেকে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন জারোয়া জনগোষ্ঠী এই আধুনিক জগত তাদের কাছে অজানা, তবে তারা কিভাবে দিন পার করছে, সেই বিষয়কেই মন্ডপে শিল্পকলার মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। মণ্ডপের বাহিরে বাঁশ ও ছই পাতার কারুকার্য অন্তরে প্রবেশ করলে এক টুকরো দ্বীপান্তরের চিত্র, একদিকে জারোয়া জনগোষ্ঠীর জীবন চিত্র তার আঙ্গিকেই সাজিয়ে তোলা হয়েছে মণ্ডপের অন্দর সেখানেই দেখা যাবে পুরুষ মহিলা আদিবাসী নৃত্য, মহিলারা নিত্য করছে এবং আদিবাসী পুরুষ বাদ্যযন্ত্র হাতে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ পুজোয় প্রান্তিক মানুষের পাশে দাঁড়াল আমতা পোস্টাল সাব ডিভিশনের কর্মচারীরা
দু'বছর করোনা গ্রাসে প্রায় সমস্ত রকম উৎসব অনুষ্ঠান বন্ধ থাকার পর এবার সর্বোত্ত আরো জাঁকজমক পূর্ণ দূর্গা উৎসব। ডোমজুড় বিপন্নপাড়া স্পোটিং অ্যাসোসিয়েশনের মন্ডপে মানুষের ভির। মন্ডপ সেজে উঠেছে বাঁশ ছই পাতা শাল পাতা মাটির কটোরা সহ নানা পরিবেশবান্ধব জিনিস দিয়ে। পুজো উদ্যোক্তাদের বার্তাই হল প্লাস্টিক সহ পরিবেশ দূষণ পদার্থ বর্জন, পরিবেশ রক্ষার বার্তা।
Rakesh Maity