স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, আবাস যোজনার ঘর দেওয়ার কথা তাঁরা জানতে পারেন। জেলার প্রতি জায়গায় ঘরের জন্য সমীক্ষা হলেও, এখনও পর্যন্ত তাঁদের গ্রামে কোনও সার্ভে হয়নি। পঞ্চায়েতের অফিসে এসে পঞ্চায়েত প্রধানের দ্বারস্থ হতে চেয়েছিলেন।
তাঁদের আরও অভিযোগ, স্থানীয় পঞ্চায়েত কর্তৃপক্ষের ওই এলাকার বাসিন্দাদের প্রতি উদাসীন মনোভাব রয়েছে। বাসিন্দাদের দাবি তাঁরা যেন ঘর পান।
advertisement
স্থানীয় এক বাসিন্দা মঞ্জু বাউল দাস জানান, দীর্ঘদিন ধরে তাঁরা মাটির কাঁচা বাড়িতে বসবাস করছেন। ঝড়, জল, বৃষ্টির মধ্যে সেই বাড়িতেই জীবন কাটাতে হচ্ছে তাঁদের।
বিক্ষোভকারীদের দাবি, প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা ঘর পাওয়ার জন্য তাঁরা দাবিদার। তবুও তাঁদের বাড়িতে আজ অবধি কোনও নাম নথিভুক্ত করার জন্য সরকারি কোনও কর্মীরা আসেননি। যাতে তাঁদের নাম দ্রুত নথিভুক্তকরণের কাজ শুরু হয়, তার জন্য তাঁরা পঞ্চায়েতে এসেছেন। যদি পঞ্চায়েত থেকে কোনও সুরাহা না মেলে তাহলে আগামীতে তাঁরা বৃহত্তর আন্দোলনের পথে নামবেন।
আরও পড়ুন, বড় খবর, শেয়ার মার্কেটের ৩ নিয়ম পরিবর্তন, কতটা প্রভাব পড়বে
স্থানীয় আরও এক বাসিন্দা মানা বাউল দাস জানান, তাঁদের গ্রামের প্রায় ৬০০ থেকে ৭০০ ঘর রয়েছে কাঁচা মাটির বাড়ি। তারপরেও তাঁদের গ্রামে এখনও পর্যন্ত কোনও সার্ভে হয়নি। তাঁদের দাবি, তাঁদেরকে প্রতারিত করা হচ্ছে।
রাহী হালদার