স্থানীয় সূত্রে খবর, শীঘ্রই শুরু হবে স্কুল বাড়ির দোতলা তৈরির কাজ। যেখানে এখনও নিয়মিত বিদ্যালয়ে চলে৷ ছাত্র-ছাত্রীরা উঠোনে মিড ডে মিল খায় সেখানে নাকি হতে চলেছে স্বাস্থ্য কেন্দ্র। স্থানীয়দের আশঙ্কা এরপর বিদ্যালয় বন্ধ করে সেখানে স্বাস্থ্য কেন্দ্র চালানো হবে। এই নিয়ে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক চাপান উতর। বিজেপির দাবি, আলাদা করে জমি কিনে সেখানে স্বাস্থ্য কেন্দ্র তৈরি করা হোক৷ কেন্দ্রীয় সরকারের জন্য অর্থ বরাদ্দ করেছেন , হঠাৎ করে এরকম এক পুরনো বিদ্যালয়ের নাম বদলে দেওয়াটা কখনওই শোভা পায় না। এরপরে যদি কাজ না হয় আমরা বৃহত্তর আন্দোলনে নামব।
advertisement
আরও পড়ুন: ১০ বছর পর ৬ ঘণ্টা ‘মুক্তি’, ঢাকুরিয়ার বাড়িতে মায়ের কাছে কী কী খেলেন দেবযানী?
আরও পড়ুন: মুহূর্তে বদলে যাবে কলকাতার আকাশ, দুই পরগনাতেও বাজ ও বৃষ্টির সতর্কতা! জানুন
বৈদ্যবাটির পুরপ্রধান পিন্টু মাহাতো জানান , বিদ্যালয় বিদ্যালয়ের মতোই চলবে। সরকারি তরফ থেকে একটি বিজ্ঞপ্তি এসেছিল বৈদ্যবাটি পৌরসভায় মোট ছ’টি স্বাস্থ্য কেন্দ্র তৈরি করতে হবে। শুধুমাত্র পোর্টালের নাম তোলার জন্য স্বাস্থ্য কেন্দ্রের ব্যানার লাগানো হয়েছে । যারাই অভিযোগ করছে সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ভাবে রাজনীতি করার জন্য কথাগুলো বলছেন। বিদ্যালয়ের সঙ্গে যদি স্বাস্থ্য কেন্দ্র চলে তাহলে অসুবিধা কোথায়। সুতরাং বিদ্যালয় উঠে যাওয়ার কোনও সম্ভাবনা নেই।
অবশ্য এই ব্যাপারে অবগত নয় চক পুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সুরজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় । তিনি জানান এখানে আমাদের কিছুই বলার নেই , পৌরসভার তরফ থেকে স্থানীয় কাউন্সিলর আমাদের মৌখিকভাবে জানিয়েছেন। ইঞ্জিনিয়ার এসেছিল মাপতে । স্কুলের উপরটা স্বাস্থ্য কেন্দ্র করা হবে আমাদের বলা হয়েছে স্কুলের সঙ্গে কোনও সংযোগ থাকবে না । তবে এরপরে কি হবে আমি জানিনা।
রাহী হালদার