পাশেই পুরুষের একজোড়া জুতো পড়ে থাকাকে কেন্দ্র করে রহস্য আরো ঘনীভূত হয়। কিশোরীর পরিবার অভিযোগ করে তাকে ধর্ষণ করে খুন করা হয়েছে। ঘটনা তদন্তে নামে পুলি। অবশেষে নাবালিকা খুনে চার জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। ধৃতদের আজ ভোরে হরিপাল থেকে গ্রেফতার করা হয়। পুলিশ সূত্রে খবর, নাবালিকার সাথে এক নাবালকের প্রেমের সম্পর্ক ছিল।
advertisement
আরও পড়ুনঃ জমি মাফিয়াদের তাণ্ডবে কাটা পড়ছে একের পর এক বড় গাছ!
দশমীর রাতে বাঁশ বাগানের মধ্যে ধর্ষণ করার চেষ্টা করলে মেয়েটি বাধা দেয়। সেই সময়ই নাবালকের তিন বন্ধু বাঁশ বাগানের মধ্যে আসে। ধর্ষণে বাধা দিলেই তখনই তাকে জোর করে ঝিলের জলে ফেলে দেয়। ময়নাতদন্তের রিপোর্টে ধর্ষণের কোনো উল্লেখ নেই। গোপনাঙ্গেও কোন আঘাতের চিহ্ন নেই। শরীরে অন্য কোথাও কোনও আঘাতের চিহ্ন ছিলনা শুধুমাত্র পায়ে একটি আঘাতের চিহ্ন ছিল। যে চার যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে তাদের মধ্যে তিনজন নাবালক।
আরও পড়ুনঃ পচা দুর্গন্ধ ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশের মধ্যেই চলছে ক্লাস রুম!
নাবালিকার এক আত্মীয়র সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক ছিল নাবালকের। এই ঘটনা এখনো পর্যন্ত সাইকেল উদ্ধার হয়নি সেটির তদন্ত করা হচ্ছে। সোমবার অভিযুক্তদের আদালতে পেশ করা হয়। মেয়েটি যেহেতু নাবালিকা তাই অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে পস্কো মামলা ও খুনের মামলা রুজু করা হয়েছে। অভিযুক্ত চারজনের মধ্যে তিনজন নাবালক হওয়ার দরুন তাদেরকে হোমে রাখার সিদ্ধান্ত দিয়েছে আদালত। প্রাপ্তবয়স্ক একজন অভিযুক্তকে ১৪ দিনের জেল হেফাজত দিয়েছে আদালত।
Rahi Haldar