আরও পড়ুন: ট্রিপিল হ্যাটট্রিক হল না, ৪০ বছর পর প্রথম হারের মুখ দেখলেন সন্তোষ কুমার ঘড়া
এই বৃদ্ধার বাড়ি হুগলিরই নসিবপুরে। তাঁকে উদ্ধার করার পর নিজের মুখেই সব কথা স্বীকার করেন স্বপ্নাদেবী। জানা যায়, জীবন শেষ করার উদ্দেশ্য নিয়েই বৃহস্পতিবার সকালে বাড়ি থেকে বের হন তিনি। শেওড়াফুলি ফেরিঘাটে এসে দু’বার ফেরি পারাপার করেন। সুযোগ খুঁজছিলেন কীভাবে নদীতে ঝাঁপ দেওয়া যায়। স্থানীয়রা বিপদ আঁচ করতে পেরে তাঁকে একবার নদীর পাড় থেকে সরিয়ে দেয়। এরপর পাশের ঘাটে যান। ওই জায়গাটা কিছুটা ফাঁকা থাকার সুযোগ নিয়ে তিনি নদীতে ঝাঁপ দেন। বিষয়টি স্থানীয় দুই যুবকের নজরে পড়ে। তারাও সঙ্গে সঙ্গে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে ওই বৃদ্ধাকে উদ্ধার করে। উদ্ধারকারীরাই এরপর পুলিশের খবর দেয়। পুলিশ এসে স্বপ্না মালিককে নিয়ে যায়।
advertisement
এদিকে ওই বৃদ্ধার নাতি জানান, গত তিন-চার বছর ধরে দিদা অসম্ভব পেটের যন্ত্রণায় ভুগছে। আজ সকালে গঙ্গা স্নানের কথা বলে বাড়ি থেকে বের হন। তারপর দুপুরে থানা থেকে ফোন করে গোটা ঘটনা জানানো হয়। এরপর তাঁরা এসে দিদাকে বাড়ি নিয়ে যান বলে জানা গিয়েছে।