পিয়ালির মা স্বপ্না বসাক জানান, প্রায় ১২ লক্ষ টাকা এখনো দিতে হবে। এই টাকা যোগার করতে না পারলে খুবই সমস্যায় পরে যাবে মেয়ে। পিয়ালি কে কাঠমান্ডু তে থাকতে থাকতে এই টাকা মেটাতে হবে। এই টাকা থেকে শেরপাদের বোনাস সহ একাধিক দরকারের জন্য এই টাকা মেটাতে হবে, এমনই কথা হয়েছে এজেন্সির সঙ্গে। আর টাকা শোধ না করতে পারলে শংসাপত্র পাবেনা। এই অভিযানে প্রায় ৩৫ লক্ষ টাকা খরচ হয়েছে পিয়ালির, তার মধ্যে প্রায় ২২ লক্ষ টাকা ক্রাউড ফান্ডিং থেকে এসেছে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ বেআইনিভাবে রেশন সামগ্রী রাখার অভিযোগে গ্রেফতার দোকান মালিক
আমরা চাই কেন্দ্র ও রাজ্য সরকার হাত বাড়িয়ে দিক। ও যেমন দেশের একটা গর্ব,তেমন ওর মাথায় এখন একটা এত বড় ঋণের বোঝা চেপে রয়েছে। এর সাথে আগে ২০১৯ সালের অসমাপ্ত এভারেস্ট অভিযানে জন্য ৩৫ লক্ষ টাকার ঋণ রয়েছে। সমস্ত টাকা যদি শোধ না দেওয়া যায় তাহলে বাড়িটি হয়তো বন্ধক দিতে হতে পারে বলেও জানান তিনি। এই সব টাকা যোগার করতে ব্যাঙ্কের সঙ্গে কথাও বলেছিলো বসাক পরিবার।
আরও পড়ুনঃ 'হেরিটেজ'-এর তালিকায় রাজা রামমোহন রায়ের জন্মস্থান, সিদ্ধান্ত রাজ্য সরকারের
তবে ব্যাঙ্ক জানিয়ে দেয় অল্প সময়ের মধ্যে বন্ধকীকরন প্রক্রিয়া সম্ভব নয়। তবু তারা টাকা যোগারের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। তবে যদি টাকা যোগার না হয়,তাহলে বাড়ি বন্ধক দেওয়া ছাড়া আর কোন পথ নেই বলে মনে করছেন তিনি।
Rahi Halder