আরও পড়ুন West Midnapore News: গ্রাম পঞ্চায়েতের কাজে দুর্নীতি! অভিযোগে সরব মানিকপাড়ার স্থানীয়রা
ঘটনার সূত্রপাত, গত ১২ সেপ্টেম্বর সকালে। চুঁচুড়া বিধায়ক অসিত মজুমদারের মোবাইলে একটি ভিডিও কল আসে। কল রিসিভ করতেই মোবাইল স্ক্রিনে ভেসে ওঠে এক মহিলার নগ্ন ছবি। সঙ্গে সঙ্গেই বিধায়ক কল কেটে দেন। পর পর তিনবার কল আসে একই নম্বর থেকে। ফোন রিসিভ না করায় পরদিন দিল্লি পুলিশের এক অফিসার পরিচয় দিয়ে একজন হোয়াটসঅ্যাপ ভয়েস কল করে। বিধায়ক তাকে বলেন হোয়াটসঅ্যাপ নয় ফোনেই ভয়েস কল করতে। প্রতারক বিধায়ককে মেসেজ করে জানায় সেই ছবি ইন্টারনেটে ছেড়ে দেওয়া হবে। ফেসবুক, টুইটার, ইনস্টাগ্রামে ছড়িয়ে দেওয়া হবে তার কীর্তি। বিধায়ক তাকে জবাব দিয়ে বলেন আপনি পুলিশ নন বোঝা গেছে৷ আর তাকে ব্ল্যাক মেইলে করে লাভ নেই। এরপর চুঁচুড়া থানা, চন্দননগর পুলিশের সাইবার ক্রাইম থানায় অভিযোগ জানান বিধায়ক।
advertisement
চন্দননগর সাইবার পুলিশের এক কর্তা বলেন, এই ফন্দি নতুন নয়। প্রতারকরা এই একই পন্থা অবলম্বন করে আগেও ব্ল্যাকমেইলিং করে বিভিন্ন লোকের থেকে টাকা হাতিয়েছে। আবারও সেই একই প্রয়াস করেছে তারা। চন্দননগর সাইবার থানা তৎপরতার সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে। কে বা কারা এই ধরনের কাজের সঙ্গে যুক্ত তাদের খোঁজ চলছে। খুব শীঘ্রই তারা ধরা পড়বে বলে দাবি করা হয় পুলিশের তরফে।