মাটির পাত্রে আগাগোড়াই জল ঠান্ডা থাকে। মাটির কুঁজো বা মাটির কলসির চাহিদা একসময় থাকলেও মাঝে তার চাহিদা একদম কমে গিয়েছিল। অত্যাধুনিক যুগে যখন মানুষের হাতের কাছে কৃত্রিমভাবে সমস্ত জিনিসপত্র পৌঁছে যাচ্ছে, সেখানে পুরাতন সময়কালের জিনিসপত্রের কদর কমতে শুরু করেছিল। প্লাস্টিকের দাপটে বাজারে কমেছিল মাটির পাত্রের বিক্রি। কিন্তু আবারও প্রমাণ হয়ে গেল, 'ওল্ড ইজ গোল্ড'। তবে তাতে অল্প আধুনিক সংস্করণ রয়েছে। পুরাতন কুঁজোগুলির মধ্যে লাগানো হয়েছে নতুন কল যাতে গ্রাহকদের জল পান করতে সুবিধা হয়।
advertisement
আরও পড়ুন- সারা বাংলা বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা আয়োজিত বৈদ্যবাটির তরুণ ব্যয়াম সঙ্ঘে
দোকানে উপস্থিত ক্রেতারা জানান, "বাড়ির বাচ্চা থেকে বয়স্ক সকলকেই সরাসরি ফ্রিজের ঠান্ডা জল পান করতে চিকিৎসকেরা বারণ করেছেন। কিন্তু গরমের দিনে একটু ঠান্ডা জল ছাতিতে গিয়ে না পৌঁছলে তৃষ্ণা নিবারণ হয় না। তাই ঠান্ডা জলের তাগিদে মাটির জ্বালা কিনতে এসেছি।"
আরও পড়ুন- ব্যান্ডেল হতে চলেছে বৃহত্তম ইলেকট্রনিক ইন্টারলকিং সিস্টেমের কেন্দ্র
ওই দোকানেরই দোকান মালিক বলেন, মধ্যেখানে মাটির জিনিসপত্র বিক্রি একদম কমে গিয়েছিল। ইদানিং মাটির জ্বালার বা কুঁজোর জন্য তাদের বিক্রি একটু বেড়েছে। মাটির জিনিসপত্র দূর থেকে আমদানি করে নিয়ে এসে সেগুলো বিক্রি করতে হয়। তবে বিগত বছরের তুলনায় এই বছর মাটির জিনিসপত্র বিক্রি বাট্টা বেশ ভালো।
Rahi Haldar