হুগলি জেলায় দুটি হাসপাতালে হিমোফিলিয়া রোগীর আক্রান্তদের চিকিৎসা হয়। চুঁচুড়া ইমামবাড়া হাসপাতাল এবং আরামবাগ হাসপাতালে। চুঁচুড়া এলাকায় A- B মিলিয়ে হিমোফিলিয়া আক্রান্তের সংখ্যা ২৮ জন । হাসপাতাল সূত্রে জানা যায় আক্রান্তের সপ্তাহে দুবার ইঞ্জেকশন দেওয়া হয়৷ জেলায় ল্যাবটরীর সংখ্যা কম হওয়ার কারণে রোগীদের চিহ্নিত করতে কিছুটা সমস্যা হচ্ছে বলে জানা যাচ্ছে হাসপাতাল সূত্রে। এই রোগীর সংখ্যা মহিলাদের থেকে পুরুষেরা আক্রান্ত বেশী হয়।
advertisement
আরও পড়ুন:
চন্দনগরের আক্রান্ত রোগী কৃষ্ণচন্দ দাসের অভিযোগ হিমোফিলিয়ার A পরিষেবা পাওয়া গেলেও, হিমোফিলিয়া B ইঞ্জেকশান সঠিক ভাবে পাওয়া যাচ্ছে না। যাদের রক্তের ফ্যাক্টর লেবেল কম অথবা নেই তাদের প্রতিমাসে আটবার ডোজ দিতে হয়। আটবার হচ্ছে না, গতি দেড় বছর ধরে কোন কোন মাসে একবারও হয়নি বলে অভিযোগ। সঠিক সময় ইঞ্জেকশন না পাওয়ার জন্য হাতের কনুই বেঁকে গেছে। কাজ করার শক্তি হারিয়ে ফেলছেন কৃষ্ণচন্দ।হিমোফিলিয়ায় আক্রান্তরা সময় মতো চিকিৎসা না পেলে জীবনহানি হতে পারে।
আরও পড়ুন:
চুঁচুড়া হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত সুপার পার্থ ত্রিপাঠী জানান,হিমোফিলিয়া B ইঞ্জেকশনের যোগান কম।তাই কিছুটা সমস্যা আছে।তবে হিমোফিলিয়া A ইঞ্জেকশানের যোগান এখন ঠিক আছে।
রাহী হালদার





