গঙ্গার পারে ফিতে ফেলে ঘাটের মাপ নেওয়া হয়। লোহার রেলিং দেওয়া হবে দূর্ঘটনা এড়াতে। আগামী বৃহস্পতিবার প্রতিপদ থেকে সন্ধারতি শুরু হবে।প্রতিদিন সন্ধায় বারো মন্দির ঘাটে হবে আরতি। এই বিষয়ে বারো মন্দিরের পুরোহিত শঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন,গঙ্গার পশ্চিমকুল বারানসি সমতুল।বারো মন্দিরে বারোটি শিবলিঙ্গ আছে।বহু প্রাচীন এই ঘাট।কোন্নগর পুরসভা থেকে যে সন্ধারতির ব্যবস্থা করা হয়েছে তা খুবই ভালো। গঙ্গোত্রী থেকে সৃষ্টি হয়ে উত্তরাখণ্ড, উত্তরপ্রদেশ, বিহার, ঝাড়খন্ড হয়ে পশ্চিমবঙ্গের গঙ্গা সাগরে মিশেছে। মা গঙ্গাকে আরাধনা করার জন্য গঙ্গা আরতি।
advertisement
আরও পড়ুনঃ রাজ্যে হাসপাতালগুলির মধ্যে হুগলিতে হতে চলেছে টাইপ ওয়ান ডায়াবেটিস ক্লিনিক
কোন্নগরের চেয়ারম্যান জানান, মুখ্যমন্ত্রী ঘোষনার পর কোন্নগর পুরসভার কাউন্সিলর, মহকুমা প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা করে ঠিক করা হয়। কোন্নগরের প্রাচীন বারো মন্দির ঘাটে মহাদেবের দ্বাদশ জ্যোতির্লিঙ্গ আছে। এই ঘাটে বহু মানুষ সকাল সন্ধা আসেন। মুখ্যমন্ত্রীর ইচ্ছাকে মর্যাদা দিতে এই সন্ধারতি হবে। হুগলি জেলার মধ্যে দ্রষ্টব্য হবে কোন্নগরের গঙ্গা আরতি। স্থানীয় বাসিন্দারা খুশি। তাদের মতে অনেকেরই ইচ্ছা থাকলেও সামর্থ হয় না হরিদ্বার যাওয়া। গঙ্গা থাকলেও গঙ্গা আরতি দেখা হয়নি যাদের তাদের ভালো লাগবে।
Rahi Haldar