আরও পড়ুন: পুজোয় ২০ শতাংশ বোনাস দিতে পারবে না জানিয়ে দিল আটিয়াবাড়ি চা-বাগান, আন্দোলনে শ্রমিকরা
গোঘাটের এই প্রাথমিক বিদ্যালয়টিতে আশেপাশের কয়েকটি গ্রামের ছোট্ট ছোট্ট ছাত্র-ছাত্রীরা পড়াশোনা করে। গ্রামবাসীদের অভিযোগ, বারবার বিদ্যালয়ের বেহাল দশার কথা লিখিতভাবে প্রশাসনকে জানালেও কোনও কাজের কাজ হয়নি। এরফলে আতঙ্কের মধ্যে দিন কাটাচ্ছে স্কুল কর্তৃপক্ষ।
advertisement
বিদ্যালয় ভবনটির এমনই অবস্থা যেকোনও সময়ই ছাত্র-ছাত্রীরা দেওয়াল চাপা পড়তে পারে বলছেন স্কুল কর্তৃপক্ষ। বেশ কয়েক বছর ধরে আতঙ্কের মধ্য ক্লাস করতে হচ্ছে খুদে পড়ুয়াদের নিয়ে। বিষয়টি নিয়ে বারবার প্রশাসনকে জানানো হলেও কোনও সুরাহা মেলেনি। তাঁদের আশঙ্কা, যে কোনও মুহূর্তে ভেঙে পড়তে পারে বিদ্যালয়ের একাংশ। এই পরিস্থিতিতে গ্রামবাসী থেকে শুরু করে স্কুল কর্তৃপক্ষ সকলেই দ্রুত বিদ্যালয়টি সারানোর দাবি তুলেছেন।
বর্তমানে ছেলে-মেয়েদের স্কুলে পাঠাতে ভয় পাচ্ছেন অভিভাবকরা। এখন প্রশ্ন উঠছে, এইভাবেই কী ধীরে ধীরে সরকারি বিদ্যালয়গুলি বন্ধ হয়ে যাবে? নাকি দুর্ঘটনা ঘটলে তবেই প্রশাসনের টনক নড়বে? যদিও এই প্রশ্নের উত্তর অজানা আমজনতার।
শুভজিৎ ঘোষ