এই বিষয়ে এক আলু চাষীরা জানান,সারের জন্যই আলুর ফলন নেই কারণ চাষের সময় আলুবীজ নিয়ম মেনে লাগানো হয়েছিল বলে জানিয়েছেন।তিনি বলেন পাশের একজন চাষী অন্য দোকান থেকে সার কিনেছিল কিন্তু তার আলু গাছ থেকে ফলন ভালো হবে বলেই যায় জানান।অভিযোগ করে বলেন সমবায় সমিতি থেকে সার নিয়েছিলাম যার কারণেই প্রায় আড়াই থেকে তিন বিঘা জমি ফলন হবে না বলেই জানিয়েছেন। অন্য এক চাষী জানিয়েছে এক কাঠা জমিতে এক বস্তাও আলু হবে না বলে জানান।আলুর ফলন না হলে আমরা বাঁচবো কি করে এবং ক্ষতির মুখে পড়বো।সারের কারণে এই ক্ষতিতে ভালো চাষীরা সরকারের কাছে আবেদন জানিয়েছেন।
advertisement
আরও পড়ুন: আমাদের দেশ থেকে কি আয়কর ব্যবস্থা বাতিল হয়ে যেতে পারে? কী জবাব দিল সরকার?
আরও পড়ুন: গ্রাহকদের সুবিধার্থে হোয়াটসঅ্যাপ পরিষেবা চালু করল এলআইসি! মিলবে ১১টি সুবিধা!
অন্যদিকে এই বিষয়ে পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি জানিয়েছেন,পূর্ব কেশবপুর সমবায় সমিতির মাধ্যমে বেশ কয়েকটি এলাকার চাষীকে এই প্রথমবার সার বিতরণ করা হয়েছে। চাষীদের কাছ থেকে যখন অভিযোগ পেলাম সঙ্গে সঙ্গে সার কোম্পানি এবং জেলার আধিকারিককে জানিয়েছি পুরো বিষয়টি দেখার জন্য। বিষয়টি নিয়ে চাষীদের সাথে কর্তৃপক্ষরা যোগাযোগ রাখবে বলে জানিয়েছেন।
Suvojit Ghosh