বংশ পরম্পরায় এই চপের দোকান চালিয়ে আসছেন দোকান মালিক। বর্তমান দোকান চালক চালু করেছিলেন লাহাবাজার এলাকায়। আর বাবা ওই দোকানের হাল ধরেন তাঁর এক ছেলে কৃষ্ণেন্দু। তাঁদের দোকানের চপ এতটাই জনপ্রিয় যে মাত্র কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই তা ফুরিয়ে যায়।
আরও পড়ুন: গ্রেফতার অর্জুন সিং-য়ের ভাইপো! জগদ্দলে তুলকালাম, চরমে তৃণমূলের গোষ্ঠীকোন্দল
advertisement
সব চপের আইটেম নিমেষের মধ্যে শেষ হয়ে যায়। কম করে ১০ থেকে ১২ রকমের চপের আইটেম পাওয়া যায় এই দোকানে। কেউ আধ ঘণ্টা কেউ ৪৫ মিনিট অপেক্ষা করেন চপ কেনার জন্য। দোকানে চপ কিনতে আসা জানান, আধ ঘণ্টা ধরে লাইনে অপেক্ষা করে আছেন নিরামিষ চপ কিনবেন বলে। সন্ধ্যেবেলা বাড়ির সকলের জন্য নিরামিষ চপ কেনার হিড়িক থাকে। দোকানের সামনেও মস্ত লাইন।
আরও পড়ুন: আর ৭ দিন পরেই… বুধের গোচরে চাকরি-ব্যবসা সবেতেই মালামাল! কপাল খুলে যাবে এই ৬ রাশির
এই দোকানের চপের দাম খুবই পকেট সই এবং সুস্বাদু হওয়ার জন্য স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছে খুবই জনপ্রিয় জয়দেব বাবুর দোকান। দোকান মালিক জানান, প্রতিদিন ৮ কেজির কাছাকাছি বেসন গুলতে হয় চপ বানানোর জন্য। প্রতিদিন প্রায় পাঁচ থেকে ছয় হাজার টাকা বিক্রিথাকে তার দোকানের। তার দোকানে ন্যূনতম চপের মূল্য ৩ টাকা এবং সর্বাধিক মূল্য ১০ টাকা।
Suvojit Ghosh