সাংসদের পাশাপাশি এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পান্ডুয়া পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি ময়না মাঝি, পান্ডুয়ার বিডিও শ্বেবন্তী বিশ্বাস সহ অন্যান্য আধিকারিকরা। এদিন দুর্গাপুজোর কেনাকাটা থেকে শুরু করে স্কুল জীবনের নস্ট্যালজিয়া সহ বেশ কিছু বিষয়ে কথা বলেন রচনা।
আরও পড়ুনঃ মাছ ধরতে গিয়ে বিপদ! ডুবে যায় নৌকা, ট্রলারের সহযোগিতায় উদ্ধার ৬ মৎসজীবী
advertisement
আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস বলছে, এবার পুজোয় বৃষ্টি হতে পারে। তাহলে কি ছাতা নিয়ে ঠাকুর দেখতে বেরোতে হবে? এই বিষয়ে তৃণমূল সাংসদ বলেন, পুজোয় যেন বৃষ্টি না হয়। সবাই যেন খুব আনন্দ করে। সারাবছর মানুষ এই পাঁচটা দিনের জন্য অপেক্ষা করে থাকে। এই দিনগুলিতে যেন বৃষ্টি না হয়। পুজো এবার অনেক এগিয়ে এসেছে। সবার একটা ভয় আছে, তবে আশা করি বৃষ্টি হবে না। পুজোর সময় মানুষকে বস্ত্রদান করতে ভাললাগে। একটু একটু করে সবাই কাছে যাওয়ার চেষ্টা করি।
পুজোর আবহে নিজের জন্য কী কী শাড়ি কিনলেন জিজ্ঞেস করায় রচনা বলেন, নিজের জন্য কিছু কিনি না। সারাবছর প্রচুর কেনাকাটা হয়। বারো মাসে তেরো পার্বণ। সাংসদ হওয়ার পর প্রচুর নিমন্ত্রণ পাই। সেই কারণে সারাবছর কিনতে হয়। তবে পুজোতে শাড়িই পরব।
এদিন স্কুলে এসে হুগলির সাংসদ বলেন, স্কুলজীবন সবচেয়ে আনন্দের। সবসময় নস্ট্যালজিক লাগে। স্কুলজীবন শেষ করার পর মনে হয় ওটাই সবচেয়ে আনন্দের জীবন। আমি অবশ্য দুষ্টু মেয়ে ছিলাম না ভালো মেয়ে ছিলাম।
অন্যদিকে বিজেপি জনসংযোগে পাড়ায় পাড়ায় নরেন্দ্র কাপ ফুটবল প্রতিযোগিতা করছে। এই বিষয়ে রচনা বলেন, তৃণমূল পথপ্রদর্শক। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় কবেই ডায়মন্ড হারবারে শুরু করেছেন।