ফিজিক্যাল ফিটনেস ও মানসিক ফিটনেস প্রয়োজন। প্রতিটি র্যালির অভিজ্ঞতা ভিন্ন, তাই প্রত্যেক র্যালির প্রস্তুতি আলাদা হওয়া প্রয়োজন। যেমন পাহাড়ের র্যালি এক ধরনের আবার ল্যান্ড র্যালি এক ধরনের। আবার প্রতিটি রোড ম্যাপ এবং রোডের প্রকৃতি ভিন্ন। একজন রেসারের কথায়, প্রতিটি মুহূর্তে সামনে কি রাস্তা বা রাস্তার অবস্থা কেমন কোথায় গর্ত কোথায় পাথর পা রাস্তার বাঁক কেমন, সেই মুহূর্তেই জানা যায় তখন মস্তিষ্ক ঠান্ডা রেখে গতি নিয়ন্ত্রণ করে এগিয়ে চলাই মূল লক্ষ্য। এখানে প্রতিমুহূর্তে নতুন নতুন সিদ্ধান্ত। র্যালিতে অংশগ্রহণের প্রতিটি মুহূর্তের অভিজ্ঞতা ভিন্ন। নানা প্রতিকূল অবস্থা অতিক্রম করে সর্বোচ্চ তরে পৌঁছে জয় ছিনিয়ে নিতে হয়।
advertisement
পশ্চিমবঙ্গে বাইক রেসের প্রতি আগ্রহ কম। তবে সারা বাংলা জুড়ে বর্তমান সময়ে নতুন প্রজন্মের মধ্যে রেসের প্রতি উৎসাহ দেখা যাচ্ছে। ভাল রেসার হতে খুব সাধারন কয়েকটি নিয়ম মেনে চলা প্রয়োজন। হাওড়ার সায়ক মণ্ডল, গত কয়েক বছরে একাধিক সফলতা অর্জন করেছে। আর এই সফলতার পিছনে যে সমস্ত বিষয়গুলি উল্লেখযোগ, সে বিষয়ে আলোচনা।
এ প্রসঙ্গে বাইক রেসার সায়ক মণ্ডল বলেন, “বাইক রেসে শর্টকাট বা শর্ট ফর্ম্যাট বলে কিছু নেই। খুব সাধারণভাবে ডায়েট ফিজিক্যাল ফিটনেস আর অনুশীলন এই তিনটি বিষয়ের উপর জোর দিতে হবে”। তিনি আরও বলেন, “বাইক রেস অত্যন্ত ব্যয় বহুল একটি খেলা। নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে হলে ভাল পারফর্ম করতে হবে। ভালো পারফর্ম করলে, বিভিন্ন কোম্পানিতে প্রোফাইল সাবমিট করা যাবে। তার মাধ্যমে স্পনসর এর সঙ্গে যুক্ত হয়ে অর্থনৈতিক সাপোর্ট আর বেশি করে এগিয়ে দেবে সফলতার দিকে”।





