জীবন ঘোষ জানান, “দীর্ঘ সময় ধরে ব্যাপক অর্থ কষ্টের মধ্য দিয়ে জীবন অতিবাহিত হয়েছে তাঁর। দিনের পর দিন অক্লান্ত পরিশ্রম করে গিয়েছেন সংসারকে ঠিক মতো পরিচালনা করার জন্য। গোটা এলাকায় তাঁর বাড়ি বাদে বাকি সব বাড়ি দোতলা কিংবা তিন তলা। এখনও পর্যন্ত তিনি টিনের চাল দেওয়া ঘরেই বসবাস করেন। তবে তাঁর মনেও ইচ্ছে ছিল পাকা ছাদের বাড়িতে তিনি থাকবেন। এতদিনে তাঁর সেই স্বপ্ন বাস্তব হতে চলেছে। তাই স্বভাবতই তিনি অনেকটাই খুশি হয়ে রয়েছেন। তবে এখনও পর্যন্ত লটারির মাধ্যমে জয় করার টাকা তিনি হাতে পাননি। তবে এই টাকা পেলে তিনি কিছুটা টাকা সামাজিক উদ্যোগেও খরচ করতে চান।”
advertisement
আরও পড়ুন: কোন বয়সে শিশুর হাতে তুলে দেবেন স্মার্টফোন? কেন দেওয়া উচিত? জানুন বিশেষজ্ঞদের মত!
আরও পড়ুন:
জীবন ঘোষের স্ত্রী সোমা ঘোষ জানান, “দীর্ঘ সময় ধরে ব্যাপক আর্থিক কষ্টের মধ্যে সংসার চালাতে হয়েছে তাঁদের। তবে এই কষ্ট সহ্য করেই সংসার চালিয়ে গিয়েছেন তিনি। তবে এবার তাঁর দিকে ভগবান মুখ তুলে চেয়েছেন। তাই কিছুটা হলেও তাঁদের আর্থিক কষ্ট দূর হবে। এবার তাঁদের ঘরও পাকা হবে। তবে ছেলে মেয়েদের ভবিষ্যতের জন্যেও কিছু অর্থ তাঁরা জমিয়ে রাখবেন। যাতে তাঁদের ভবিষ্যতে আর কোনও ধরনের কষ্টের মধ্যে পড়তে না হয়।” তবে লটারির মাধ্যেমে টাকা জয় বিরল ব্যাপার নয়। কিন্তু, একজন চাহিদা সম্পন্ন ব্যক্তির এইভাবে ভাগ্যের চাকা পরিবর্তনের বিষয়ে খুশি এলাকার মানুষেরাও। এলাকার মানুষ চান যাতে জীবন ঘোষের অবস্থার কিছুটা হলেও উন্নতি হয়।”
Sarthak Pandit