Smartphones: কোন বয়সে শিশুর হাতে তুলে দেবেন স্মার্টফোন? কেন দেওয়া উচিত? জানুন বিশেষজ্ঞদের মত!

Last Updated:

Smartphones: ঠিক কোন বয়সের বাচ্চার হাতে স্মার্টফোন তুলে দেওয়াটা ঠিক! জানুন

Smartphones: সদ্যোজাত শিশুর হাসি-কান্নাও এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় রিল হয়। কয়েক মাসের শিশুও এখন ক্যামেরা দেখে পাউট করে, আর কোটি কোটি মানুষ তা দেখে আনন্দ পান। কিন্তু শিশুদের হাতে স্মার্টফোন তুলে দিলে তারা আদৌ ‘স্মার্ট’ হয়ে উঠবে কি না, তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছেই। তাই ঠিক কোন বয়সের বাচ্চার হাতে স্মার্টফোন তুলে দেওয়াটা ঠিক, তা নিয়ে যথেষ্ট সন্দিহান বিশেষজ্ঞরা। তবে তাঁরা মনে করেন, যতটা সম্ভব দেরিতে দিলেই ভাল হয়।
আসলে স্মার্টফোন, অ্যাপ, গেম এবং সোশ্যাল মিডিয়া শিশুদের চুম্বকের মতো টানে, এতে তাদের মস্তিষ্কের স্বাভাবিক বিকাশ বাধা প্রাপ্ত হয় বলেই মনে করা হয়। এজন্য অভিভাবকদের আরও সচেতন হওয়া প্রয়োজন।আজকাল প্রায়ই দেখা যায় শিশু পরিবারের প্রাপ্তবয়স্কদের থেকে মোবাইল নিয়ে নাড়াচাড়া করে। এমনকী খেতে না চাইলে, কান্নাকাটি করলে বড়রাও মোবাইলে কোনও অ্যাপ খুলে বসিয়ে দেন ছোটদের। এটা আসলে মস্ত বড় ভুল।
advertisement
সঠিক বয়স—
আমেরিকার অলাভজনক মিডিয়া সংস্থা ন্যাশনাল পাবলিক রেডিও অর্থাৎ এনপিআর শিশুদের স্মার্টফোন দেওয়ার সঠিক বয়স নিয়ে একটি নিবন্ধ প্রকাশ করেছে। স্ক্রিন টাইম কনসালটেন্ট এমিলি চেরকিন সেখানে বলেছেন যত বেশি দেরি করে বাচ্চার হাতে স্মার্টফোন বা সোশ্যাল মিডিয়ার অ্যাক্সেস দেওয়া যায় ততই ভাল। তিনি বলেন, ‘আমি অনেক বাবা-মায়ের সঙ্গে দেখা করেছি, কোনও অভিভাবককেই আক্ষেপ করতে শুনিনি যে কেন তিনি আরও আগে বাচ্চার হাতে স্মার্টফোন তুলে দেননি! বরং শুনেছি উল্টো আক্ষেপই।’
advertisement
advertisement
স্মার্টফোনের বিপদ—
আরেকটি অলাভজনক সংস্থা কমন সেন্স মিডিয়ার সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, ১১ থেকে ১৫ বছর বয়সী ১৩০০ মেয়ের মধ্যে ৬০ শতাংশ Snapchat ব্যবহারকারীর সঙ্গে অজানা মানুষের যোগাযোগ হয়েছে এবং অস্বস্তিকর বার্তা এসেছে। একই ঘটনা ঘটেছে TikTok ব্যবহারের ক্ষেত্রেও, সেখানে এই হিসেবটা শতকরা ৪৫ শতাংশ মেয়ের ক্ষেত্রে ঘটেছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় এমন কন্টেন্ট বেশি যা শিশুদের উপযুক্ত নয়। এর মধ্যে যেমন যৌনতা রয়েছে, তেমনই রয়েছে হিংস্র বিষয়ও। এথেকে নিজেদের ক্ষতিও করে ফেলতে পারে শিশুরা।
advertisement
আরও পড়ুন:
এরই সঙ্গে, প্রতিটি প্ল্যাটফর্মের ইনবক্সও খুব ভয়ঙ্কর। অসদুদ্দেশ্য নিয়ে বহু মানুষই খারাপ বার্তা পাঠাতে থাকেন। যা শিশুদের মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য মোটেও ভাল নয়।
বিকল্প পথ—
শুধু প্রয়োজনের সময় শিশুদের হাতে ফোন দিতে হবে, যাতে তাঁরা কথা বলতে পারে, শুধু চেনা বন্ধুদেরই মেসেজ করতে পারে। অথবা, পড়াশোনার সময়টুকু ব্যবহার করতে পারে ইন্টারনেট।প্রয়োজনে স্মার্টফোনের বদলে এমন ফোন দিতে হবে যাতে শুধু কল ও এসএমএস করা যায়। এমন ডাম্ব ফোন আজকাল বাজারে পাওয়া যায় যাতে শুধু সাধারণ পরিষেবা পাওয়া যায়।
advertisement
স্মার্টফোন, সোশ্যাল মিডিয়া বা ভিডিও গেম শিশুদের চুম্বকের মতো টানে। একবার হাতে পড়লে তা থেকে দূরে রাখা অসম্ভব। এতে মস্তিষ্কের বিকাশ বাধাপ্রাপ্ত হতে পারে। তাই যতটা সম্ভব দেরিতে তার হাতে দিতে হবে স্মার্টফোন।
view comments
বাংলা খবর/ খবর/প্রযুক্তি/
Smartphones: কোন বয়সে শিশুর হাতে তুলে দেবেন স্মার্টফোন? কেন দেওয়া উচিত? জানুন বিশেষজ্ঞদের মত!
Next Article
advertisement
MGNREGA: মনরেগাকে ধ্বংস করেছে মোদি সরকার! কোটি কোটি কৃষক শ্রমিকদের স্বার্থে আঘাত, কেন্দ্রের নয়া ‘কালো আইনের’ বিরুদ্ধে প্রতিবাদের ডাক সনিয়ার
মনরেগাকে ধ্বংস করেছে মোদি সরকার! ‘কালো আইনের’ বিরুদ্ধে প্রতিবাদের ডাক সনিয়ার
  • মনরেগা প্রকল্পের নাম বদল নিয়ে এবার মোদি সরকারের বিরুদ্ধে সরব সোনিয়া গান্ধি

  • কংগ্রেসে নেত্রীর দাবি, মনরেগা প্রকল্পকে কার্যত ধ্বংস করে দিল বিজেপি

  • প্রকল্পকে বদলের আইনকে ‘কালো আইন (ব্ল্যাক ল)’ বলে উল্লেখ্য সোনিয়ার৷

VIEW MORE
advertisement
advertisement