এই রিসার্চ সেন্টার তৈরি করার বিষয় নিয়ে কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ডক্টর নরেন্দ্রনাথ রায় বলেন, \"দীর্ঘ প্রচেষ্টার পর আমরা এই রিসার্চ সেন্টারটি তৈরি করতে সক্ষম হয়েছি। উত্তরবঙ্গ তথা অবিভক্ত কোচবিহারের ইতিহাস এবং সংস্কৃতিতে অনেক কিছু রয়েছে। তবে এমন অনেক জিনিস রয়েছে যেগুলি এখনো সাধারণ মানুষের জানা বাকি। সেই সমস্ত বিষয়গুলি নিয়ে রিসার্চ করার জন্যই আমাদের এই রিসার্চ সেন্টার তৈরির উদ্যোগ। আমাদের রিসার্চ সেন্টারে বিভিন্ন ইউনিভার্সিটি থেকে শিক্ষকরা রয়েছেন রিসার্চ করার জন্য।\"
advertisement
আরও পড়ুনঃ ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার, খুন না আত্মহত্যা! বাড়ছে রহস্য
মহাবিদ্যালয় আর একজন শিক্ষক মিঠুন ঘোষ জানান, \"এই রিসার্চ সেন্টার তৈরি করার পর থেকে আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি যাতে এটিকে সফল করা সম্ভব হয়। কারণ গোটা উত্তরবঙ্গে হয়তো এই প্রথম কোন কলেজ থেকে এই ধরনের রিসার্চ সেন্টার তৈরি করা হল। তাই আমাদের যাত্রাপথ খুব একটা মসৃণ হবে না এটা বোঝাই যাচ্ছে। তবে আমাদের এই রিসার্চ সেন্টার তৈরি করার পর থেকে প্রচুর আগ্রহী মানুষেরা আমাদের সাথে যোগাযোগ করেছেন।\"
আরও পড়ুনঃ দেখতে দেখতে সাত-এ পা কোচবিহার ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের
বানেশ্বর সারথীবালা মহাবিদ্যালয় এর উদ্যোগে তৈরি করা এই রিসার্চ সেন্টারটি ভবিষ্যতেগোটা উত্তরবঙ্গের সংস্কৃতি এবং ইতিহাস চর্চার মান আরো অনেকটা বাড়িয়ে তুলবে বলে মনে করছেন শিক্ষক মহলের একাংশ। এছাড়াও বিভিন্ন গবেষণামূলক বিষয় নিয়ে বাড়তি সুযোগ সুবিধা ও পাওয়ার আশা রয়েছে ভবিষ্যত দিনে।
Sarthak Pandit