দীর্ঘ প্রায় ৩০ থেকে ৪০ বছর এই সন্দেশ এখানে বিক্রি করে আসছেন বিমল ঘোষ। একটা সময় তিনি মদনমোহন বাড়ির সামনে ছানা বিক্রি করতেন। তবে তার পরবর্তী সময়ে তিনি ধীরে ধীরে মদনমোহন বাড়ির সামনে এই সন্দেশের দোকান খুলে বসেন। তার এই সন্দেশ নিয়ে হাতে খড়ি হয় বছর চল্লিশ আগে। বিমল বাবুর আগে যারা এখানে এই সন্দেশ বিক্রি করতেন, তারাই হাতে খড়ি দেন বিমল বাবুর এই সন্দেশ তৈরির বিষয় নিয়ে।
advertisement
আরও পড়ুন Malda News: স্বামীর জমানো কষ্টের টাকা নিয়ে প্রেমিকের সঙ্গে পালালেন স্ত্রী! ছেড়ে গেলেন ২ সন্তানকেও
বিমল ঘোষ বলেন, "কোচবিহারের সকলের প্রাণের ঠাকুর মদনমোহন। একটা সময় আমি এই মদনমোহন বাড়ির সামনে ছানার ব্যবসা করতাম। তবে এখানে আমার আগে যারা এই সন্দেশ বিক্রি করতেন, তাদের কাছ থেকেই পরবর্তী সময়ে আমার এই সন্দেশ তৈরির হতেখড়ি। বর্তমানে প্রায় ৩০ থেকে ৪০ বছর যাবত আমি এখানে এই সন্দেশের দোকান করেছি। কোচবিহার মদন বাড়ির সামনে ছাড়া এ সন্দেশ কোচবিহারের আর কোথাও পাওয়া যায় না। এই সন্দেশ সম্পূর্ণ অন্য রকম একটি সন্দেশ। কোচবিহার মদনমোহন বাড়িতে যারা পুজো দিতে আসেন তারা এই সন্দেশ দিয়েই বাবা মদনমোহনের পুজো দিয়ে থাকেন।"
আরও পড়ুন Burdwan Water Project: আর কত দিনের মধ্যে শেষ হবে জল প্রকল্পের কাজ? অপেক্ষায় বর্ধমানের মানুষ
তালের মরশুমে এখানে যে তালের সন্দেশ বিক্রি হয়, সেটি কোচবিহারের মানুষেরা ছাড়াও দারুণ পছন্দ করেন বাইরে থেকে এখানে ঘুরতে আসা পর্যটকেরা। ইতিমধ্যে এখানের এই তালের সন্দেশ বিক্রি হতে শুরু করেছে।
Sarthak Pandit