TRENDING:

Cooch Behar: খোল্টা ইকো- পার্কের বেহাল দশা! পরিচর্যার অভাবে ধুঁকছে পার্ক

Last Updated:

কোচবিহার এবং আলিপুরদুয়ার জেলার সীমান্ত লাগোয়া একটি ইকো পার্ক হল খোল্টা ইকো-পার্ক। সবুজের বুকে হাতছানি দেওয়া এই পার্কটিতে রয়েছে হরিণ।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
কোচবিহার: কোচবিহার এবং আলিপুরদুয়ার জেলার সীমান্ত লাগোয়া একটি ইকো পার্ক হল খোল্টা ইকো-পার্ক। সবুজের বুকে হাতছানি দেওয়া এই পার্কটিতে রয়েছে হরিণ। এবং বাচ্চাদের জন্য খেলার সামগ্রী। তবে এই পার্কটিতে পর্যটনের প্রচুর সুযোগ সুবিধা থাকলেও। বর্তমানে লকডাউন পরবর্তী সময়ে পরিচর্যার অভাবে রীতিমতো ধুঁকতে শুরু করেছে এই পার্কটি।
advertisement

খোল্টা ইকো-পার্কের অনলাইন গুগল লোকেশন:

https://maps.app.goo.gl/77zcYohWdVwDUBpF8

পার্কের সঠিক পরিচর্যার অভাবে আগাছায় ভরে গেছে সম্পূর্ণ পার্ক। ভেঙ্গে গিয়েছে বাচ্চাদের জন্য বানানো খেলার সামগ্রী গুলিও। পার্কে একটি কৃত্রিম ঝর্ণা থাকলেও সেটিও বন্ধ পড়ে আছে বহুদিন। এবং সেই ঝর্নার জলাশয় ভরে গিয়েছে প্লাস্টিকের আবর্জনায়। এছাড়াও এক সময় এখানে প্রচুর পশু-পাখি থাকলেও। বর্তমানে এই পশু-পাখিদের খাঁচা গুলি পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে রয়েছে। এবং খাঁচা গুলিকে ঘিরে ফেলেছে আগাছা। এবং যে হরিণ গুলি রয়েছে তারাও বিভিন্ন সমস্যায় জর্জরিত। উত্তম রায় নামে এক স্থানীয় ব্যক্তি বলেন, \"এটার যা অবস্থা রয়েছে তা বলে প্রকাশ করা সম্ভব নয়। আদৌ এই পার্কে কোন প্রশাসনিক কর্তা আসেন কিনা সেটাই প্রশ্ন। তবে পার্কটি হয়েছে এটাকে বাঁচিয়ে রাখতে হলে সঠিক পরিচর্যা প্রয়োজন।\"

advertisement

View More

আরও পড়ুনঃ বিশ্ব সাইকেল দিবসে র‍্যালি কোচবিহারে

কিন্তু এই পার্কটির বিভিন্ন সমস্যা গুলির সমাধানে উদাসীন প্রশাসনিক স্তরের কর্তারা। এখানে সঠিক আলোর ব্যবস্থা না থাকায় সন্ধ্যা নামলে। এলাকাটিতে শুরু হয় নেশাগ্রস্থদের আনাগোনা। তার প্রমাণ পাওয়া যায় পার্কটির বাইরের বিভিন্ন অংশে। বর্তমানে পার্কটিতে কর্মরত অবস্থায় রয়েছেন তিনজন কর্মী। কিন্তু সঠিক ব্যবস্থাপনার অভাবে তাদের হাত-পা বাঁধা। এছাড়া পার্কের হরিণ গুলির পরিচর্যার জন্য একজন অস্থায়ী কর্মী নিয়োগ রয়েছেন। কিন্তু দীর্ঘদিন যাবৎ সঠিক বেতন না পাওয়ার কারণে রীতিমত হতাশ তিনি।

advertisement

আরও পড়ুনঃ কোচবিহারের তোর্ষা নদীর রানি বাগান ফেরি ঘাটে নদী পারাপারের স্থায়ী ব্যবস্থা হলনা আজও

অমল রায় নামের ওই ব্যাক্তি নিজের ক্ষোভ উগরে দিয়ে বলেন, \"আমি হরিণ কে খাওয়ার দেওয়ার কাজ করি এখানে। আমার কাজের সময় সকাল ১১টা থেকে ১২টা পর্যন্ত। আবার ২.৩০ থেকে ৪টা পর্যন্ত। তবে আমি বারংবার বলেও আমার বেতনের সঠিক ব্যবস্থা করে উঠতে পারিনি।\"

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
প্রয়োজন পড়বে না পুকুর বা জলাশয়ের দুরন্ত পদ্ধতিতেই মাছের ব্যবসা করলেই আয় হবে লক্ষাধিক
আরও দেখুন

Sarthak Pandit

বাংলা খবর/ খবর/কোচবিহার/
Cooch Behar: খোল্টা ইকো- পার্কের বেহাল দশা! পরিচর্যার অভাবে ধুঁকছে পার্ক
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল