TRENDING:

Cooch Behar: সেতুতে জ্বলছে না আলো! ভরসা ‌যানবাহনের আলোই

Last Updated:

কোচবিহার এর মধ্যে দিয়ে বয়ে গেছে তোর্সা নদী। কোচবিহার সদর শহরের সাথে দিনহাটা মহকুমা এবং মাথাভাঙ্গা মহকুমার যোগসূত্র স্থাপন করার জন্য এই তোর্সা নদীর উপর দিয়ে বানানো হয়েছিল ঘুঘুমারি সেতু।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#কোচবিহার : কোচবিহার এর মধ্যে দিয়ে বয়ে গেছে তোর্সা নদী। কোচবিহার সদর শহরের সাথে দিনহাটা মহকুমা এবং মাথাভাঙ্গা মহকুমার যোগসূত্র স্থাপন করার জন্য এই তোর্সা নদীর উপর দিয়ে বানানো হয়েছিল ঘুঘুমারি সেতু। তবে এই সেতুটি তৈরি করার পর যে পথবাতি গুলি লাগানো হয়েছিল সেতুর মধ্যে। সেগুলি দীর্ঘদিন যাবত বিকল অবস্থায় পড়ে রয়েছে। অধিকাংশ পথবাতি ভেঙে গিয়েছে। তবে এই বিষয় নিয়ে সচেতন হচ্ছে না কোচবিহার জেলা প্রশাসন। এলাকার এক স্থানীয় ব্যবসায়ী মিনাজুর রহমান বলেন, \"সন্ধ্যার অন্ধকার নামলেই এই শুরুতে একমাত্র ভরসা যানবাহনের আলো। যানবাহন চলাচল না করলে সেতুটি সম্পূর্ণ অন্ধকার অবস্থা হয়ে থাকে। তাই চলাচল করতে সমস্যা হয়। আজ প্রায় ১৫ বছরের বেশি সময় ধরে এই সেতুর সমস্ত বাতি বিকল হয়ে রয়েছে।\"
কোচবিহার তোর্সা সেতুতে দীর্ঘ সময় ধরে জ্বলছে না পথবাতি
কোচবিহার তোর্সা সেতুতে দীর্ঘ সময় ধরে জ্বলছে না পথবাতি
advertisement

 

 

এই সেতুর ওপর দিয়ে সব সময় যানবাহন চলাচল করে। এই সেতুটি কোচবিহার একটি গুরুত্বপূর্ণ সেতুর মধ্যে অন্যতম। তবে কেন এই সেতুটি কে নিয়ে এত অবহেলা এই প্রশ্ন উঠছে বারংবার। দীর্ঘ এতটা সময় ধরে খারাপ হয়ে থাকা এই সেতুটির বাতি গুলোকে দ্রুত সংস্কার করার দাবি জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।

advertisement

View More

আরও পড়ুনঃ যানজটে নাকাল দিনহাটা! অবৈধ পার্কিং বন্ধের দাবি স্থানীয়দের

 

 

এলাকার এক স্থানীয় যানচালক কুদ্দুস আলী জানান, \"বছরের অন্যান্য সময় এখান দিয়ে যান চলাচল করতে খুব একটা অসুবিধা না হলেও। বৃষ্টির মৌসুমে খুবই সমস্যায় পড়তে হয়। সেতুর বিভিন্ন জায়গায় জল জমে থাকলে বুঝতে অসুবিধা হয় কোথায় গর্ত রয়েছে। তারপরে যেকোন সময় একটা দুর্ঘটনা ঘটার আশঙ্কা থেকে যায়।\"

advertisement

আরও পড়ুনঃ বট গাছে জড়িয়ে রয়েছে এই প্রাচীন শিব মন্দির! কোথায়? জেনে নিন...

 

 

এই সেতুটা নিয়ে প্রশ্ন করা হলে পূর্ত দফতরের পক্ষ থেকে কেউ কোনো রকম মন্তব্য করতে চাননি। তারা সোজাসুজি আঙ্গুল তুলে দিয়েছেন গ্রাম পঞ্চায়েতের দিকে। তবে গুড়িয়াহাটি নং গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধানের সাথে কথা বলতে গেলে তিনি পরিষ্কার জানিয়ে দেন বিষয়টি সম্পূর্ণ রকমভাবে পূর্ত দফতরের অধীনে রয়েছে।

advertisement

 

 

 

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
আতঙ্কের রাত শেষ হওয়ার আগেই এল 'মহা'প্লাবন! বাঁধ ভেঙে তলিয়ে গেল সব
আরও দেখুন

Sarthak Pandit

বাংলা খবর/ খবর/কোচবিহার/
Cooch Behar: সেতুতে জ্বলছে না আলো! ভরসা ‌যানবাহনের আলোই
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল