এখানে প্রতিমা নিরঞ্জন বর্তমানে পৌরসভার অভিজ্ঞ কর্মী ও জেলা প্রশাসনের সহায়তায় করা হয়ে থাকে। এবছর এখানে প্রতিমা নিরঞ্জন সম্পূর্ণ রকম সুস্থ ও স্বাভাবিক ভাবেই হয়েছে। গোটা প্রতিমা বিসর্জন ঘাট পরিচালনা করেছে মাথাভাঙ্গা পৌরসভা এবং মহকুমা প্রশাসন। প্রত্যেকটি প্রতিমার কাঠামো নদীতে বিসর্জনের পর সেই কাঠামো ক্রেনের মাধ্যমে তুলে নেওয়া হয়েছে নদী থেকে। যাতে নদীতে দূষণ না ছড়ায় সেই কারণে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ নৌকাতে চড়ে দুর্গা বিসর্জনের পুরনো রীতি ফেরানোর দাবিতে মাথাভাঙায় বিক্ষোভ
এছাড়া গোটা এলাকাটি মুড়ে ফেলা হয়েছিল সুরক্ষার চাদরে। যেমন মোতায়েন করা হয়েছিল সিভিল ডিফেন্সের কর্মীদের। তেমনি প্রচুর পুলিশ বাহিনীও মোতায়েন করা হয়েছিল কোন রকম অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে। বর্তমানে ঘাটের থেকে সেই প্রতিমার কাঠামো গুলিকে ধীরে ধীরে সরিয়ে ফেলার কাজ করা হচ্ছে। সমস্ত কাঠামো সরিয়ে ফেলতে আনুমানিক তিন থেকে চার দিন সময় লাগবে বলে অনুমান করা হচ্ছে।
আরও পড়ুনঃ আগামীর অপেক্ষায় সিঁদুরের রঙে রাঙিয়ে বিদায় মদনমোহন বাড়ির উমাকে
গোটা বিষয়টি নিয়ে মাথাভাঙ্গা পৌর এলাকার ৫ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর চন্দ্রশেখর রায় বসুনিয়া বলেন, "মাথাভাঙ্গা এলাকার প্রতিমা নিরঞ্জন খুব সুস্থ এবং স্বাভাবিকভাবেই আনন্দের সাথে হয়েছে। এ বছর আমাদের এখানে কোনরকম অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটতে দেখা যায়নি। গোটা বিষয়টি পরিচালনা করেছে মাথাভাঙ্গা পৌরসভা এবং মহকুমা প্রশাসন। এছাড়াও এই নিরঞ্জন ঘাট আমাদের ওয়ার্ডে হওয়ার কারণে আমাদের ওয়ার্ডের পক্ষ থেকেও সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল।"
Sarthak Pandit