TRENDING:

Cooch Behar News: নিরঞ্জনের পর মাথাভাঙ্গার সুটুঙ্গা নদী থেকে কাঠামো তুলল পুরসভা

Last Updated:

বাঙালির সর্ববৃহৎ এবং শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গা পুজো ইতিমধ্যেই সম্পন্ন হয়েছে। গতকাল প্রতিমা নিরঞ্জনের পালা সম্পূর্ণ হয়েছে বিভিন্ন জায়গায়। একই ছবি দেখা গিয়েছে কোচবিহার জেলার বিভিন্ন অংশেও।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#মাথাভাঙ্গা : বাঙালির সর্ববৃহৎ এবং শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গা পুজো ইতিমধ্যেই সম্পন্ন হয়েছে। গতকাল প্রতিমা নিরঞ্জনের পালা সম্পূর্ণ হয়েছে বিভিন্ন জায়গায়। একই ছবি দেখা গিয়েছে কোচবিহার জেলার বিভিন্ন অংশেও। কোচবিহার জেলার মাথাভাঙ্গা মহকুমার প্রতিমা নিরঞ্জন প্রতি বছর সম্পন্ন করা হয় সুটুঙ্গা নদীর বিসর্জন ঘাটে। এই ঘাট মাথাভাঙ্গা পৌর এলাকার ৫ নং ওয়ার্ডে অবস্থিত। দীর্ঘ বহু বছর ধরে এই ঘাটেই প্রতিমা নিরঞ্জন হয়ে আসছে। একটা সময় এখানে প্রতিমা নিরঞ্জন করা হতো নৌকার মাধ্যমে। তবে বর্তমান সময়ে জনসাধারণের সুরক্ষার্থে এই প্রথা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
advertisement

এখানে প্রতিমা নিরঞ্জন বর্তমানে পৌরসভার অভিজ্ঞ কর্মী ও জেলা প্রশাসনের সহায়তায় করা হয়ে থাকে। এবছর এখানে প্রতিমা নিরঞ্জন সম্পূর্ণ রকম সুস্থ ও স্বাভাবিক ভাবেই হয়েছে। গোটা প্রতিমা বিসর্জন ঘাট পরিচালনা করেছে মাথাভাঙ্গা পৌরসভা এবং মহকুমা প্রশাসন। প্রত্যেকটি প্রতিমার কাঠামো নদীতে বিসর্জনের পর সেই কাঠামো ক্রেনের মাধ্যমে তুলে নেওয়া হয়েছে নদী থেকে। যাতে নদীতে দূষণ না ছড়ায় সেই কারণে।

advertisement

আরও পড়ুনঃ নৌকাতে চড়ে দুর্গা বিসর্জনের পুরনো রীতি ফেরানোর দাবিতে মাথাভাঙায় বিক্ষোভ

এছাড়া গোটা এলাকাটি মুড়ে ফেলা হয়েছিল সুরক্ষার চাদরে। যেমন মোতায়েন করা হয়েছিল সিভিল ডিফেন্সের কর্মীদের। তেমনি প্রচুর পুলিশ বাহিনীও মোতায়েন করা হয়েছিল কোন রকম অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে। বর্তমানে ঘাটের থেকে সেই প্রতিমার কাঠামো গুলিকে ধীরে ধীরে সরিয়ে ফেলার কাজ করা হচ্ছে। সমস্ত কাঠামো সরিয়ে ফেলতে আনুমানিক তিন থেকে চার দিন সময় লাগবে বলে অনুমান করা হচ্ছে।

advertisement

View More

আরও পড়ুনঃ আগামীর অপেক্ষায় সিঁদুরের রঙে রাঙিয়ে বিদায় মদনমোহন বাড়ির উমাকে

গোটা বিষয়টি নিয়ে মাথাভাঙ্গা পৌর এলাকার ৫ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর চন্দ্রশেখর রায় বসুনিয়া বলেন, "মাথাভাঙ্গা এলাকার প্রতিমা নিরঞ্জন খুব সুস্থ এবং স্বাভাবিকভাবেই আনন্দের সাথে হয়েছে। এ বছর আমাদের এখানে কোনরকম অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটতে দেখা যায়নি। গোটা বিষয়টি পরিচালনা করেছে মাথাভাঙ্গা পৌরসভা এবং মহকুমা প্রশাসন। এছাড়াও এই নিরঞ্জন ঘাট আমাদের ওয়ার্ডে হওয়ার কারণে আমাদের ওয়ার্ডের পক্ষ থেকেও সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল।"

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
দশমীতে রাবণ বধ! ১০১'তম বছরে 'মিনি ইন্ডিয়া'য় জ্বলল লঙ্কাধীস
আরও দেখুন

Sarthak Pandit

বাংলা খবর/ খবর/কোচবিহার/
Cooch Behar News: নিরঞ্জনের পর মাথাভাঙ্গার সুটুঙ্গা নদী থেকে কাঠামো তুলল পুরসভা
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল