আরও পড়ুন: বর্ষা আসতেই চিন্তায় ঘুম উড়েছে সুন্দরবনবাসীর, পাশে এসে দাঁড়ালেন তৃণমূল প্রার্থী
শামুক খোল পাখি সাধারণত বড় বড় গাছের মাথায় বাসা তৈরি করে। কিন্তু কোচবিহার শহরের এয়ারপোর্ট সংলগ্ন এলাকা সহ নানান জায়গায় কিছু বছর আগে বেশ কিছু গাছ কেটে ফেলা হয় উন্নয়নের নামে। তার ফলে এই পাখির বাসা বাঁধতে সমস্যা হচ্ছিল। পরবর্তীতে তারা একপ্রকার বাধ্য হয়ে বন দফতরের অফিসের ঘুলঘুলির মধ্যে বাসা তৈরি করতে শুরু করে।
advertisement
পাখিপ্রেমী পরাগ চন্দ জানান, বড় বড় গাছ কেটে ফেলার ফলে একসময় সমস্যায় পড়েছিল শামুক খোল পাখি। তবে বন দফতর তাদের জন্য বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে। তাই বর্তমানে বন দফতরের কার্যালয়ের ক্যাম্পাস চত্বরের মধ্যেই বড় বড় গাছের মাথায় তারা বাসা তৈরি করে থাকছে। এই পাখিগুলি খুবই শান্ত প্রকৃতির হয় বলে জানান তিনি। এরা মূলত নদী বা জলাশয়ের ছোট মাছ, শামুক, গুগলি এই সব খায়। তবে শামুক খোলের সংখ্যা দ্রুত হারে কমছে। তাই এদের বিশেষভাবে সংরক্ষণ করা প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন এই পক্ষীপ্রেমী।
সার্থক পণ্ডিত