কোচবিহার সদর শহর থেকে মেধা তালিকায় ষষ্ঠ স্থানে থাকা চয়ন বর্মণ জানায়, করোনার কারণে মাধ্যমিকে ভাল ফল করলেও পরীক্ষা দিতে না পারার কারণে আক্ষেপ ছিল। তবে এবার পরীক্ষা দিয়ে মেধা তালিকায় থাকতে পারার ফলে দারুণ খুশি সে। তবে ষষ্ঠ হবে এটা তাঁর আশা ছিল না। কিন্তু, মেধা তালিকায় নাম থাকবে এ বিষয়ে নিশ্চিত ছিল বলেই দাবি চয়নের৷
advertisement
তার এই সাফল্যের ফলে চয়নের পরিবারও দারুণ খুশি৷ তবে ভবিষ্যতে সে একজন ভাল ডাক্তার হয়ে সমাজের বুকে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে চায়। তবে কোচবিহারের এবার কৃতী ছাত্র রয়েছে মোট চার জন এবং ছাত্রী সংখ্যা মাত্র এক। গতবছর উচ্চ মাধ্যমিকে রাজ্যে প্রথম হয়েছিল কোচবিহারের এক কৃতী ছাত্রী। তবে এবার সেটা আর হলনা।
এ ছাড়া কোচবিহার জেলা থেকে উচ্চ মাধ্যমিকে নবম স্থান অধিকার করা আমজাদ হোসেন ও প্রণয় বর্মণ জানায়, উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় সাফল্য পাওয়ায় দুজনেই অত্যন্ত খুশি । ভবিষ্যতে আরও উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে দু জনেই সমাজের বুকে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করতে চায়। এ ছাড়াও পরিবারের পাশে দাঁড়াতে চায় তারা।
কোচবিহার জেলা থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় দশম স্থান অধিকার করা দুই কৃতী স্বাগতা চক্রবর্তী ও বিক্রম বর্মন জানায়, “উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় ভাল ফলাফল হবে এটা আশা ছিল। তবে এত ভাল ফলাফল হবে সেটা ভাবা ছিল না। তাই ভাল ফলাফল হওয়ার কারণে পরিবারের মানুষের পাশাপশি তাঁরাও খুশি।”
Sarthak Pandit





