আরও পড়ুন: আন্তর্জাতিক সম্মেলনে বিশেষ স্বীকৃতি প্রধান শিক্ষককে
ঘটনা হল, এর আগে কোচবিহারে মাশরুম চাষের তেমন একটা ঐতিহ্য ছিল না। বর্তমানে একটি বেসরকারি সংস্থার উদ্যোগে মাশরুম চাষের প্রসার ঘটচ্ছে জেলাজুড়ে। নানাপ্রজাতির মাশরুম উৎপাদন হচ্ছে এখানে। তবে শুধু মাশরুম উৎপাদন আর তা দেশ-বিদেশে রফতানি করাই নয়, মাশরুম ভিত্তিক ফুড প্রসেসিং ইউনিটও গড়ে উঠেছে জেলায়। সেখানে মাশরুমের আচার, মাশরুমের বড়ি, মাশরুমের নুডলস তৈরি হচ্ছে। মাশরুমের লাভ দেখে অনেক কৃষকই অন্যান্য ফসল বাদ দিয়ে এই চাষের দিকে ঝুঁকছেন।
advertisement
মাশরুম উৎপাদক বিপ্রজ্যোতি ভৌমিক বলেন, এতোদিন কী উপায় ও পদ্ধতি অবলম্বন করে মাশরুম চাষ করতে হয় সেই ধারণা ছিল না বহু কৃষকের। তবে বর্তমানে এই বিষয়ে কৃষকদের প্রশিক্ষণ দিয়ে তাঁদের মাশরুম চাষে উৎসাহিত করা হচ্ছে। তিনি জানান, এই মুহূর্তে কোচবিহারে অত্যন্ত জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে মাশরুম চাষ। এই চাষের জন্য খুব একটা পুঁজির দরকার হয় না, উল্টে মুনাফা বেশি। ফলে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হতে কৃষকরাও মাশরুম চাষ করার জন্য এগিয়ে আসছে। আগামী দিনে এই মাশরুম চাষের হাত ধরে কোচবিহারের অর্থনীতিতে বড় পরিবর্তন আসতে পারে বলে দাবি করেন তিনি।
সার্থক পণ্ডিত





