মাথাভাঙার ১১ নম্বর ওয়ার্ডে একটি জলের পাম্প হাউস আছে। সেখান থেকেই পানীয় জল সরবরাহ করা হয় বিস্তির্ণ এলাকায়। এই পাম্প হাউসের বৈদ্যুতিক সংযোগের তার ওই খুঁটি থেকেই এসেছে। যদি ওই খুঁটি ভাঙনের কবলে পড়ে, তবে গোটা এলাকায় জল সরবরাহ বন্ধ হয়ে যাবে। ব্যাপক সমস্যায় পড়তে হবে সকলকে। এদিকে রাস্তা থেকে আর সামান্য দূরে অবস্থান করছে নদী। অদূর ভবিষ্যতে রাস্তাটিও নদীর ভাঙনে হারিয়ে যাওয়ার ভয় আছে। এলাকার মানুষের বক্তব্য, এখনই যদি নদী ভাঙন রোধ করার চেষ্টা না করা হয় তবে আর কিছুই করা যাবে না। শীতকালে নদীর জল কম থাকে। ফলে ভাঙন রোধের জন্য বাঁধ দিতে এই সময় সুবিধে হবে বলেই স্থানীয়দের দাবি।
advertisement
আরও পড়ুন: কোলাঘাটে বিধ্বংসী আগুনে পুড়ে গেল ১৫ টা ঘর, মৃত ২, পাশে প্রশাসন
এই বিষয়ে মাথাভাঙা পুরসভার পুরপ্রধান লক্ষ্যপতি প্রামাণিক বলেন, "সমস্যার ব্যাপারটি নজরে এসেছে। দেখছি যত তাড়াতাড়ি সম্ভব একটা ব্যবস্থা গ্রহণ করব। তবে বাঁধ সেচ দফতরের আওতাধীন। সেই কারণে সেচ দফতরের কর্তব্যরত ইঞ্জিনিয়ারের সঙ্গে আগে এই বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে হবে। তারপর এই সমস্যার স্থায়ী সমাধান খুঁজতে পাওয়া যাবে।" পুরপ্রধান জানিয়েছেন, সেচ দফতরের কর্তব্যরত ইঞ্জিনিয়ারের সঙ্গে উনি যোগাযোগ করার চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু তিনি ছুটিতে থাকায় কথা বলা সম্ভব হয়নি। তবে দ্রুত কোনও একটা কার্যকরী ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেন তিনি।
সার্থক পণ্ডিত