আরও পড়ুন: পুজো এলেই বেড়ে যায় গ্রাম বাংলার চিঁড়ের কদর
হাটের ব্যবসায়ী রফিজুদ্দিন মিঁয়া জানান, দীর্ঘ সময় ধরে হাটের অবস্থা বেহাল। সামান্য বৃষ্টিতে জল জমে ব্যাপক কাদার সৃষ্টি হয়। তাঁর অভিযোগ, এই বিষয়গুলি নিয়ে বিন্দুমাত্র নজর দেওয়ার প্রয়োজন মনে করছে না জেলা প্রশাসনের কর্তারা। এক প্রকার তাঁদের অনীহার কারণেই রাজ আমলের প্রাচীন হাটের অস্তিত্ব আজ বিলীন হতে বসেছে। দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ না করলে আগামী দিনে সমস্যা আরও বাড়বে। এই সমস্ত সমস্যার কারণে হাটে ক্রেতার সংখ্যা আগের থেকে অনেকটাই কমে গিয়েছে বলে ব্যবসায়ীদের দাবি।
advertisement
হাটের আরেক ব্যবসায়ী অঙ্কুর দাস জানান, হাটের এই সমস্যা বর্তমানে আরও তীব্র হয়ে উঠেছে। বহুবার ব্যবসায়ীদের ও ক্রেতাদের পক্ষ থেকে আবেদন জন্য হয়েছে। তবে আখেরে কোনও লাভ হয়নি। আগামীদিনেও কোনও লাভ হবে কিনা জানা নেই, তীব্র আক্ষেপ ঝরে পড়ে ওই ব্যবসায়ীর গলা থেকে।
সার্থক পণ্ডিত





