তাই প্রতিদিন প্রচুর মানুষ ভিড় জমান এই এলাকায়। সাধারণ মানুষের এই যানজট সমস্যার সম্মুখীন হওয়ার ফলে প্রচুর অসুবিধায় পড়তে হচ্ছে। এছাড়া এই এলাকাটি সন্ধের অন্ধকার নেমে আসলেই অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে পড়ছে। তখন এই রাস্তার খুঁড়ে ফেলা অংশ গুলিতে বিপদের একটা আশঙ্কা থাকছে প্রতিনিয়ত। এখনো পর্যন্ত রাস্তার খুলে ফেলা অংশগুলিকে কোন রকম ভাবে ব্যারিকেট কিংবা দড়ি লাগিয়ে রাস্তা মূল অংশ থেকে আলাদা করা হয়নি। তাই গাড়ি চলাচল করার সময় গর্তে পড়ে গিয়ে একটা বিপদের সম্ভবনা তৈরি হয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ ভোট আসে, ভোট যায়, ঠিক হয় না ভাঙা সেতু! ঝুঁকির পারাপার গ্রামবাসীদের
দিনের বেলায় এখানে পর্যাপ্ত ট্রাফিক পুলিশ থাকলেও সন্ধের পর এখানে ট্রাফিক পুলিশের সন্ধান পাওয়া যায় না। তখন কোন সমস্যা হলে কিংবা যানজট হলে অসুবিধা আরোও কয়েকগুণ বেড়ে যায়। কোচবিহারবাসির একাংশের বক্তব্য, "সাগরদিঘি চত্বরে ড্রেন তৈরি ও রাস্তা বড় করার জন্য প্রশাসনের পক্ষ থেকে যে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে তা সত্যিই প্রশংসনীয়। তবে রাস্তা খুঁড়ে ফেলে যে কাজ চলছে এখানে। তার কারণে সমস্যা হচ্ছে কোচবিহারবাসির। প্রতিদিন যানজটের কারণে প্রচুর অসুবিধা হচ্ছে সাধারণ মানুষের।
আরও পড়ুনঃ দ্রুত শুরু হতে চলেছে সুইমিং পুল! খুশি কোচবিহারবাসী
এছাড়া রাতের অন্ধকারে এই খুঁড়ে রাখা অংশগুলির বিপদের একটা আশঙ্কা তো থেকেই যাচ্ছে। সব মিলিয়ে জেলা প্রশাসনের এই বিষয় গুলির উপর ইতিমধ্যেই নজর দেওয়া উচিত। নাহলে একটা বিপদ ঘটে যাওয়ার পর নজর দিলে কোন লাভ হবে না।" তবে জেলা ট্রাফিক পুলিশের ও উচিত এই জায়গাটিতে সন্ধের পরেও ট্রাফিক পুলিশ রাখা। এছাড়া খুঁড়ে ফেলা গর্তের অংশ গুলিকে মূল রাস্তা থেকে আলাদা করে চিহ্নিত করার ব্যবস্থা করলেও সাধারণ মানুষের বিপদের আশঙ্কা অনেকটাই কমে যাবে।
Sarthak Pandit