দীর্ঘ এই যাত্রাপথ তাঁর জন্য মোটেই সহজ ছিল না। একেবারেই বিনা পয়সায় পথের পশুদের চিকিৎসা করতে প্রথম থেকেই অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়েছিল তাকে। এই বিষয়ে রাজ কুমার ঝা জানিয়েছেন, "প্রায় পাঁচ বছর আগে পথের পশুদের কথা মাথায় নিয়েই এই পথ চলা শুরু তাঁর। তারপর কেটে গিয়েছে অনেকটা সময়। সময় অতিক্রান্ত হয়েছে, দিন পাল্টেছে তবে পথের পশুদের জন্য তাঁরভালোবাসায় বিন্দুমাত্র ভাটা পড়েনি। তাঁর চিকিৎসার মাধ্যমে তিনি এখনো পর্যন্ত সুস্থ করে তুলেছেন বহু পথের পশুদের। আগামী দিনেও তিনি ঠিক এই ভাবেই তার এই কর্মকাণ্ড চালিয়ে যেতে চান। তবে এর জন্য প্রয়োজন সাহায্যের। তাই তিনি সমাজের সকল স্তরের মানুষদের কাছে সাহায্যের আর্জি জানাচ্ছেন।
advertisement
আরও পড়ুন: কবুতর রঞ্জিত কে চেনেন? শতাধিক পায়রা তাঁর কথাতেই বাংলাদেশ থেকে ফেরে ভারত! জানুন
আরও পড়ুন:
প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে পথের পশু বিভিন্নভাবে আক্রান্ত হচ্ছে পথের মধ্যেই। তবে বেশিরভাগ মানুষ তা দেখেও না দেখার ভান করে পাশ কাটিয়ে চলে যান। তবে সমাজের সচেতন মানুষদের উচিত এই সমস্ত অবলা প্রাণীদের পাশে এসে দাঁড়ানো। তবে বর্তমান সময়ে বেশিরভাগ মানুষদের মধ্যেই মানবিকতার দারুন অভাব দেখতে পাওয়া যায়। তবে সমাজের বুকে এখনো পর্যন্ত কিছু মানুষ বেঁচে রয়েছেন যাদের মধ্যে এই মানবিকতার ছাপ দেখতে পাওয়া যায় এখনো পর্যন্ত। তারা প্রতিনিয়ত এইরকম রাজ কুমার ঝা এর মতনই চেষ্টা করে চলেছেন পথের পশুদের সুস্থ স্বাভাবিকভাবে জীবন যাপন করার মতন পরিবেশ প্রদানের জন্য। তবে সমাজের বাদবাকি মানুষের উচিত ঠিক একই রকম ভাবে এই সমস্ত অবলা প্রাণীদের পাশে এগিয়ে আসা।
Sarthak Pandit