যদি তাদের দাবিগুলো মেনে না নেওয়া হয়। তাহলে তারা সারা জীবনের মতো লটারি বিক্রি করা বন্ধ করে দেবে। প্রতিদিন এজেন্সিকেও বন্ধ রাখতে হবে বলে জানিয়ে দিয়েছেন তারা স্পষ্টভাবে। আগে যে কোম্পানির লটারি ছিল তাতে তারা ভালই রোজগার করতেন বলে জানিয়েছেন। এখন যেই ডিয়ার লটারি এসেছে তাতে তাদের রোজগার খুবই কমে গেছে। এবং এতে তারা সংসার চালাতে পারছেন না। এই ঝড় বৃষ্টি অপেক্ষা করে ওই কষ্টের দিন যাপন করছেন তারা। তাদের বর্তমান মূল দাবি গুলি হল।
advertisement
আরও পড়ুন: 'মাটির টানে' শতবর্ষের কালীপুজোয় মাতবে বাগনানের বাঙালপুর গ্রাম
১) সেলারদের যে দুরব্যবহার মালিকরা সব সময় করে থাকে তা এখন থেকে বন্ধ করতে হবে এবং সেলারদেরকে যোগ্য সম্মান অবশ্যই দিতে হবে।
২) লটারি রেজাল্ট সরকারি গেজেটে দিতে হবে।
৩)পাইকারি হিসেবে প্রতি টিকিটের মূল্য ৫ টাকা করতে হবে। ও স্বচ্ছতার সাথে পাইকারি দামের মূল্য পরিষ্কারভাবে সেলারদের সামনে রাখতে হবে। কোনরকম লুকোচুরি চলবে না।
৪)সেলারদের সারা বছরের বিক্রিত টিকিটের ওপর ভিত্তি করে ৩ শতাংশ হিসেবে বোনাস দিতে হবে।
৫) প্রথম পুরস্কার ভাউচার সেলারদের জন্য কমপক্ষে ১০ লক্ষ টাকা দিতে হবে।
৬) ৯০০০ টাকার পুরস্কারের জন্য প্রতি টিকিটে ১ হাজার টাকার ভাউচার দিতে হবে।
৭)৪৫০ টাকার পুরস্কার প্রতি টিকিটে ১০০ টাকা ভাউচার দিতে হবে।
৮) ২৫০ টাকার প্রতি টিকিটে ৫০ টাকা ভাউচার দিতে হবে।
৯)প্রতি টিকিটের কমন প্রাইজ এর ক্ষেত্রে ভাউচার কুড়ি টাকা হিসেবে দিতে হবে।
১০)৬০ বছরের ঊর্ধ্বে সেলারদের ভাতার ব্যবস্থা করতে হবে।
১১)লটারি সেলারদের দুর্ঘটনা জনিত ব্যবস্থা করতে হবে।
Sarthak Pandit