তবে জন্মাষ্টমীর পর আচমটাই কোচবিহার জেলার শীতলকুচির এলাকার খুটামারা নদী থেকে গোপাল ঠাকুরের বিগ্রহ উদ্ধার হওয়ার কারণে এলাকা জুড়ে রীতিমত চাঞ্চল্য বিরাজ করছে। যিনি এই গোপাল ঠাকুরের মূর্তি পেয়েছেন তিনি শিতলকুচি এলাকার গাদো পোতার বাসিন্দা মোহাম্মদ আলী মিয়া। তিনি জানান, "এদিন দুপুরবেলা তারা কয়েকজন মিলে খুটামারা নদীতে মাছ ধরতে গিয়েছিলেন। মাছ ধরতে ধরতে আচমকা তারা এই মূর্তিটি খুঁজে পান।
advertisement
আরও পড়ুন: ইলশেগুড়ি বৃষ্টির সঙ্গে ফিরছে ইলিশ মাছ! আশায় মৎস্যজীবীরা
তারপর তারা এলাকার আশেপাশের মানুষদের বিষয়টি জানানোতেই এলাকা জুড়ে শোরগোল শুরু হয়ে যায়। পরবর্তীতে শীতলকুচি থানার পুলিশ এসে মূর্তি থেকে নিয়ে যায়। "তবে এই মুহূর্তে উদ্ধারের বিষয় নিয়ে শীতলকুচি থানায় যোগাযোগ করা হলে থানা থেকে জানানো হয়, "ভাবের হাট এলাকার শিব মন্দিরের পাশের খুটামারা নদী থেকে এই মূর্তিটি উদ্ধার করা হয়েছে। কিছু স্থানীয় মানুষ এই মূর্তিটিকে মাছ ধরতে গিয়ে উদ্ধার করেছেন। পরবর্তীতে খবর পাওয়া মাত্র শীতলকুচি থানার পুলিশ গিয়ে মূর্তি থেকে সেখান থেকে নিয়ে আসে।" তবে অনুমান করা হচ্ছে এই মূর্তিটি আশেপাশের এলাকার কোন মন্দিরের। এছাড়াও এখনও পর্যন্ত মূর্তিটিকে সোনার বলেই অনুমান করা হচ্ছে।
সার্থক পন্ডিত






