তবে খবর পাওয়ার পর এদিন কোচবিহারের জেলা দায়রা আদলতে বিন্নাগুড়ি থেকে ভারতীয় সেনার ১০ থেকে ১৫ জন সদস্যের একটি দল আসে। সেই দল আদালতের ওই মালখনার ঘরেই উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে সেই গ্রেনেড নিষ্ক্রিয় করে।
আরও পড়ুন - Cooch behar News: লাখ লাখ টাকা দিয়েও মেলেনি চাকরি, ৫ বছর পর ধর্নায় অন্তঃসত্ত্বা, সঙ্গী আর এক মহিলা
advertisement
তাঁরা দারুণ নিখুঁতভাবে এবং দক্ষতার সঙ্গে কাজটি করেছে। এর ফলে আদালতের কোনও ঘরের কোনও ক্ষতি হয়নি। তবে এদিন বোমা নিষ্ক্রিয় করার সময় গোটা সাগরদিঘি চত্বর কড়া নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে ফেলা হয়েছিল। গোটা চত্বর ঘিরে রেখেছিল বিশাল পুলিশ বাহিনী। স্থানীয় মানুষদের এবং যানচালকদের সাময়িক ভাবে সেই পথে চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। যদিও সকলের মধ্যেই এই গ্রেনেড বোমা ফাটার ভয় কাজ করছিল।
আরও পড়ুন - Cooch Behar News: কাকাশ্বশুরের সঙ্গে সম্পর্ক, এমনই কামনা, ৮ সন্তানকে রেখে ঘর ছাড়ল পরকীয়ায় মত্ত যুগল!
তবে এই বোমা যদি ফেটে যেত তবে ব্যাপক ক্ষতি হয়ে যেতে পারত কোচবিহার জেলার দায়রা আদালতের। অল্পের জন্য বিশাল ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা পেল জেলেরা দায়রা আদালত ও আদালত চত্বর। তবে গোটা বিষয়টি নিয়ে ইতিমধ্যেই ধোঁয়াশার সৃষ্টি হয়েছে। আদালতের মালখানার মধ্যে কি করে একটি গ্রেনেড পড়ে থাকলো? এবং তা কেমন করে পুলিশ কর্মীদের চোখ এড়িয়ে গেল? এই সমস্ত বিষয় নিয়ে ইতিমধ্যেই নানান প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে বিভিন্ন মহলে। তবে সেই গ্রেনেড বোমাটি নিষ্ক্রিয় করার ফলে বর্তমানে কিছুটা হলেও স্বস্তির নিশ্বাস ফেলতে পেরেছে জেলা পুলিশ কর্মীরা।
Sarthak Pandit!