ফলে সকাল-সন্ধ্যায় ঘুটঘুটে অন্ধকারে আচ্ছন্ন হয়ে রয়েছে মাথাভাঙা মাছ ও মাংসের বাজার। বিক্রেতাদের কাউকে মোমবাতি জ্বালিয়ে আবার কাউকে ব্যাটারিচালিত এমারজেন্সি লাইট জ্বালিয়ে ব্যবসা করতে হচ্ছে।
আরও পড়ুন- কাটুম কুটুম এনেছে দেশী বিদেশী খেতাব, শিল্পকে বাঁচাতে মেলেনি সরকারি সাহায্য!
অন্ধকারের কারণে মাছ ও মাংসের বাজারে বিগত শুক্রবার সন্ধ্যে থেকে ঢুকছেন না ক্রেতারা। ব্যবসায়ীদের অভিযোগ এভাবে চলতে থাকলে জীবিকায় সমস্যা তৈরি হবে। ২০১৯ সালে কমপ্লেক্স চালুর পর থেকে আরএমসি বা পুরসভা কেউই তাদের বিদ্যুতের বিল দেওয়ার কথা বলেনি। এমনকি তাদের জন্য আলাদা মিটারের ব্যবস্থা করেনি। এতদিনে তারা শুনছেন ৪ লক্ষ টাকার বেশি বিদ্যুতের বিল বকেয়া রয়েছে। তারা আরোও জানান, মাথাভাঙা পুরসভা, আরএমসি এবং ডব্লিউবিএসইডিসিএল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে গিয়ে আলোচনা করা হবে। তবে দীর্ঘ সময়ের বিদ্যুৎ বিল বকেয়া থাকার কারণে এই সমস্যা দেখা দিয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন- এক কোটি টাকা খরচ করে জলপাইগুড়িতে তৈরি হল ভবন, উদ্বোধন করলেন স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রী
তবে বর্তমান সময়ে বিদুৎ বিচ্ছিন্ন থাকায় সমস্যায় পড়তে হচ্ছে সবাইকে। ব্যাটারির লাইট কিংবা মোমবাতি জ্বালিয়ে ব্যাবসা করতে হচ্ছে বলে জানান ব্যবসায়ীদের একাংশ। বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার বিষয়ে আরএমসির কোচবিহারের ভারপ্রাপ্ত সচিব সুব্রত দে’র সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তাঁর কোন প্রতিক্রিয়া পাওয়া সম্ভব হয়নি। বর্তমান সময়ে নিত্যদিন বাজার বসাতে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে সমস্ত ব্যাবসায়ীকে। এই নিয়ে তারা বর্তমান সময়ে স্থানীয় প্রশাসনিক স্তরের কর্তাদের দ্বারস্থ হয়েছেন। তবে দ্রুত এই সমস্যা সমাধান করা না হলে তারা উদ্বোধন কর্তৃপক্ষের কাছেও আবেদন জানাবেন এই বিষয়টি নিয়ে। এমনটাই জানিয়েছেন বিক্রেতাদের একাংশ।
Sarthak Pandit





