কোচবিহার জেলার তুফানগঞ্জ মহকুমার এমন একটি চিঁড়ের মিলের মালিক গজেন্দ্র নাথ বর্মা জানান, "দীর্ঘ সময় ধরে তুফানগঞ্জ মহকুমার বিভিন্ন গ্রাম্য এলাকার মিল গুলিতে এই চিঁড়ে তৈরি করা হচ্ছে। এই চিঁড়ের দাম অনেকটাই কম অন্যান্য চিঁড়ের থেকে। এছাড়াও কৃষকেরা নিজেদের উৎপাদন করা ধান থেকে এই চিঁড়ে তৈরি করিয়ে নিচ্ছেন। ফলে এই চিঁড়ে স্বাদে এবং গুণগত দিক থেকে অনেকটা খাঁটি থাকছে।"
advertisement
আরও পড়ুন - Chetan Sharma controversial sting: চেতনের বিরাট বোমা, সৌরভ-বিরাট সম্পর্ক নিয়ে বিস্ফোরক দাবি,টালমাটাল BCCI
তবে এই চিঁড়ে বেশি ব্যবহৃত হয় বিভিন্ন মেলার গুলির সময়। এই খাঁটি চিঁড়ে দিয়ে তৈরি মোয়া খেতে বেশ সুস্বাদু হয়। অনেক মানুষ এই মোয়া বাড়িতেও বানিয়ে খেয়ে থাকেন। তবে এই চিঁড়ে এমনিও খাওয়া যায়। এই চিঁড়েতে পুষ্টিগুণ থাকে তুলনামূলকভাবে অনেকটাই বেশি।
কোচবিহার জেলার বিভিন্ন গ্রাম্য এলাকায় এখনো পর্যন্ত যে চিঁড়ের মিল গুলি চলছে। সেগুলির মধ্যে শহরের অন্যান্য জায়গার তুলনায় খুব স্বল্প দামে চিঁড়ে কিনতে পাওয়া যায়। প্রচুর মানুষ খাঁটি চিঁড়ের খোঁজে এই মিল গুলিতে গিয়ে থাকেন। তবে একটা কথা বলতেই হয়। যেকোনো ধান দিয়ে চিঁড়ে বানানো সম্ভব হলেও। স্বর্ণ ধানের চিঁড়ের স্বাদ অনেকটাই বেশি হয় অন্যান্য সকল ধানের চিঁড়ের তুলনায়। তাই গ্রাম্য এলাকার বেশিরভাগ মানুষ এই চিঁড়ে খেতেই বেশি পছন্দ করে থাকেন। তবে এই চিঁড়ের মিল মাত্র দেড় মাস আগেই শুরু করেছেন এই ব্যক্তি। তবে এই স্বল্প সময়ের মধ্যেই তুফানগঞ্জ এলাকার বিভিন্ন অংশে ছড়িয়ে পড়তে শুরু করেছে এই মিলের নাম।
Sarthak Pandit





