ভাঙন কবলিত মানুষের অভিযোগ, মাথার উপর ছাদ মিললেও শীতের রাতে স্কুল ভবনে থাকা কষ্টকর হয়ে উঠেছে। ছোট-বড় মিলিয়ে সাতটিরও বেশি পরিবার আপাতত স্কুল ভবনের কক্ষে গাদাগাদি করে দিন কাটাচ্ছেন।
আরও পড়ুন: ‘রাখে বনবিবি, মারে কে’! বিশ্বাস আজও অটুট, ৫ দিনের পুজোয় জমাটি আয়োজন সুন্দরবনে, বিশেষ আকর্ষণ হাজত
advertisement
চাঁচন্ড পঞ্চায়েতের সদস্যরা জানান, “ভাঙন শুরুর সময় থেকেই আমরা অস্থায়ী আবাসনের ব্যবস্থা করেছি। এলাকার মানুষ যখন আতঙ্কে ঘরছাড়া হচ্ছিলেন, তখন তাদের দ্রুত নিরাপদ জায়গায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে।” স্থানীয় স্কুলে রাখা হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী বাংলার বাড়ি প্রকল্পের অধীনে অর্থ সাহায্য করেছেন। আরও ভাঙনে ঘর চলে যাওয়া বাসিন্দাদের আর্থিক সাহায্য করে ঘর করে দেওয়া হবে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
গ্রাম পঞ্চায়েতের তরফে জানানো হয়েছে, “খুব শিগগিরই, আগামী কয়েকদিনের মধ্যেই ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষদের হাতে শীতবস্ত্র তুলে দেওয়া হবে। ২০২৪ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত যেসব পরিবার গঙ্গা ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত, তারা আগামী ডিসেম্বরেই আবাসন প্রকল্পের টাকা পাবেন।” যদিও ভাঙন কবলিত এলাকার বাসিন্দাদের এখন চিন্তা এই ঠাণ্ডার সময় ও গঙ্গার হওয়ায় কী করে কাটাবেন অস্থায়ী ঠিকানায় তা বুঝে উঠতে পারছেন না ভাঙন কবলিত বাসিন্দারা।





