বিএসএফের উত্তরবঙ্গের আইজি অজয় সিং জানিয়েছেন, "গোপন সূত্রে খবর পেয়ে কুচলিবাড়ির বাজেজামা বিওপির জওয়ানরা একটি অভিযানে নামা। তারপরে এই বিরল প্রজাতীর পাখি গুলিকে উদ্ধার করা হয়। পাখি গুলিকে উদ্ধার করা গেলেও সেখান থেকে পালিয়ে যেতে সক্ষম হয় পাচারকারীদের দল। তবে প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার পর এই বিরল পাখিগুলিকে কোচবিহার বন দফতরের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে।"
advertisement
আরও পড়ুন- বাইকের পিছনে বসে ছিলেন স্ত্রী, স্বামীর ২ লক্ষ টাকা ছিনতাই হতেই, মোবাইলে পটাপট ছবি তুললেন, তারপর...
দক্ষিণ-পূর্ব আমেরিকার সান কনুর প্রজাতির তোতাপাখি কীভাবে এখানে এল সেই বিষয় নিয়ে ইতিমধ্যেই সম্পূর্ন বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন - North Bengal: যেখানে সেখানে ভল্লুকের অত্যাচার, আতঙ্কে মানুষ, নতুনভাবে ভাবছে বন দফতর
বন বিভাগের থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, উদ্ধার হওয়া এক একটি পাখির দাম আনুমানিক বাজার মূল্য ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকা। অনেক ধরনের কনুয়ার পাখি পাওয়া হয়। এদের দুর্লভতার কারণে এদের দাম অনেক বেশি হয়ে থাকে। পাখির প্রাপ্যতার উপর নির্ভর করে এর দামও পরিবর্তিত হয়। বিরল প্রজাতির দাম অনেকটাই বেশি হয়। বন দফতর সূত্রে জানানো হয়েছে উদ্ধার হওয়া পাখি গুলিকে বিএসএফ কাছ থেকে আপাতত বন দফতরের আওতায় নিয়ে আসা হয়েছে। পাখি গুলির পর্যাপ্ত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করার পর সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে সেগুলিকে কোথায় পাঠানো হবে।
Sarthak Pandit