এলাকার ওয়ার্ড কাউন্সিলর অভিজিৎ মজুমদার বলেন, \"কিছুদিন আগে হয়ে যাওয়া বন্যা পরিস্হিতির সময় কোচবিহার পৌরসভার চেয়ারম্যান রবীন্দ্রনাথ ঘোষ এখানে এসেছিলেন। তিনি এলাকাটি পরিদর্শন করে দেখেন। তারপর এলাকার বাসিন্দাদের পক্ষ থেকে একটি আবেদন জমা করা হয় কোচবিহার পৌরসভায়। তারপরেই কোচবিহার পৌরসভার পক্ষ থেকে এই আলোর ব্যবস্থা করা হয়েছে।\"
advertisement
আরও পড়ুনঃ সামনেই বিশ্বকর্মা পুজো, শেষ মুহূর্তের কর্মব্যস্ততা মৃৎশিল্পীদের
দীর্ঘদিন যাবত এলাকার বাসিন্দারা নানা ধরনের সমস্যায় পড়ছিলেন এই আলো না থাকার কারণে। এলাকায় দিনে দিনে যেভাবে পাল্লা দিয়ে বেড়ে উঠছিল সমাজ বিরোধীদের দৌরাত্ম্য তাতে অসন্তোষ প্রকাশ করতে দেখা গেছে এলাকার বাসিন্দাদের। তবে এই আলোর ব্যবস্থা হলে, এই দূরত্ব অনেকটাই কমে যাবে এমনটাই মনে করছেন স্থানীয় মানুষেরা। কোচবিহার পৌরসভার এরকম সক্রিয় ভূমিকা পালনে রীতিমতো খুশি হয়ে রয়েছেন পৌর এলাকার বাসিন্দারা।
আরও পড়ুনঃ সামনে পুজো, বিপদ এড়াতে সীমান্তের শহর দিনহাটায় টহল পুলিশের
এলাকার এক স্থানীয় বাসিন্দা অশোক কুমার রায় বলেন, \"আমি প্রায় দীর্ঘ ২৫ বছর যাবত এখানে বসবাস করছি। তবে ২৫ বছরে এই রাস্তায় আলো সেরকম কোনো ব্যবস্থা দেখতে পারিনি। তবে বর্তমান কাউন্সিলর দায়িত্বভার সামলানোর পর থেকে, যেভাবে উদ্যোগ গ্রহণ করে রাস্তাটিতে আলোর ব্যবস্থা করল। তাতে আমরা এলাকার বাসিন্দারা সকলেই দারুন খুশি।\" বর্তমানে এই রাস্তাটিতে আরও লাগানোর খুঁটি এবং আলো লাগানো হয়েছে। তবে এখনো পর্যন্ত বৈদ্যুতিক সংযোগ করা হয়নি। তবে দ্রুত এই আলো গুলিতে বৈদ্যুতিক সংযোগ করা হবে এমনটি জানানো হয়েছে কোচবিহার পৌরসভার পক্ষ থেকে। এই রাস্তাটিতে আলো জ্বলে উঠলে, রাস্তাটির গুরুত্ব আরো বৃদ্ধি পাবে।
Sarthak Pandit