আরও পড়ুন: চা বাগানের অসুস্থ শ্রমিকদের নিয়ে হাসপাতালে ছুটবে বাইক অ্যাম্বুলেন্স
ঝাড়ু তৈরির কারিগর মজনু মিঁয়া জানান, টাপুরহাট এলাকার বেশিরভাগ মানুষ কৃষি কাজের সঙ্গে যুক্ত। এখানে মূলত গরিবদের বসবাস। তাই এলাকায় বিকল্প জীবিকা হিসেবে উঠে এসেছে এই ঝাড়ু তৈরির কাজ। এতে অনেকেই আর্থিকভাবে স্বনির্ভরতা খুঁজে পেয়েছেন।
advertisement
স্থানীয় বাসিন্দা কবীর হোসেন বলেন, বর্তমান সময়ে জেলার মধ্যে কাজের খোঁজ না থাকার ফলে একপ্রকার বাধ্য হয়ে বহু মানুষকে পরিযায়ী শ্রমিক হয়ে বাইরে যেতে হয়। তবে ঝাড়ু তৈরির কাজের মাধ্যমে অনেকের রোজগারের বিকল্প দিশা খুঁজে পেয়েছেন। ফলে তাঁদের আর পরিযায়ী শ্রমিক হতে হয়নি। আগামী দিনে এই কাজে আরও বেশি মানুষ যুক্ত হতে পারলে আরও ভাল হবে বলে জানান তিনি। এই ঝাড়ু তৈরি করে দৈনিক এক একজন কারিগরের ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা আয় হয়।
সার্থক পণ্ডিত