এদিন রাতে নটা নাগাদ সেই টাকা চাইতে যান প্রদীপ বাবু। তখনই তাকে মেরে ঝুলিয়ে দেওয়া হয় বলে পরিবারের অভিযোগ। মৃত ব্যক্তির ভাই তপন মজুমদার জানান, 'আমার ভাই প্রদীপ মজুমদার কোনদিনই কোন মারপিটে যেত না, সে অত্যন্ত ভদ্র স্বভাবের মানুষ ছিল। আমরা এটাকে খুন বলে অনুমান করছি। কারণ, যেই জায়গায় দেহটি ঝোলানো অবস্থায় ছিল সেখানে কেউ গলায় দড়ি দিতে পারে না। এছাড়া ওই জায়গাটি দেখে মনে হচ্ছে ওখানে ধস্তাধস্তি হয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ দেখতে দেখতে সাত-এ পা কোচবিহার ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের
আমার ভাইয়ের গ্রিলের দোকান রয়েছে। আমার ভাই উনার থেকে টাকা পায়, গত চার থেকে পাঁচ বছর ধরে ভাইকে ঘোরাচ্ছিল। এছাড়া আমিও বেশ কিছু টাকা পাই ওনার কাছে। তখন আমার ভাই বাধ্য হয়েই ওনার ছেলে এবং ওনার স্বামীকে পুরো বিষয়টি জানানোর কথা বলে। আমাদের সন্দেহ ভাইকে ওরাই মেরে ঝুলিয়ে রেখেছে। আমরা পরিবারের পক্ষ থেকে ওদের বিরুদ্ধে থানায় লিখিত অভিযোগ করছি।\"
আরও পড়ুনঃ বেহাল অবস্থা বিধায়কের তহবিল থেকে কেনা অ্যাম্বুলেন্সের!
তবে এই বিষয়টি নিয়ে আপাতত কোন মন্তব্য করতে রাজি হয়নি কোচবিহার কোতোয়ালী থানার পুলিশ। মেডিক্যাল কলেজ এবং হাসপাতাল সূত্রের খবর, মৃতদেহ ময়না তদন্তের পরই মৃত্যুর কারণ জানা যাবে। পুলিশ একটি অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা দায়ের করেছে।
Sarthak Pandit