গ্রামবাসীদের থেকে জানা যাচ্ছে, ২০০৮ সালে পঞ্চায়েতের তরফ থেকে এলাকায় পানীয় জলের জন্য এই বোরিং করা শুরু হয়। বোরিং চলাকালীন হঠাৎ মাটির নিচ থেকে তীব্র গতিতে জল বের হতে শুরু করে। তারপর এই নলকূপ বসানো হয় এবং সেই সময় থেকে এখনো পর্যন্ত কোনো রকম পাম্প না করা হলেও অনবরত জল বেরিয়ে আসে। পাম্প না করেই অনবরত জল বেরিয়ে আসার ফলে এলাকার বাসিন্দারা
advertisement
আরও পড়ুনঃ চলন্ত ট্রেন থেকে যাত্রীকে ধাক্কা! বাড়ছে আতঙ্ক, কী ব্যবস্থা নিচ্ছে রেল?
বালতি নিয়ে এসে রেখে দেন এবং ভর্তি হয়ে গেলে তা নিয়ে বাড়ি যান। তাদের কষ্ট করে নলকূপের হাতল দিয়ে পাম্প করতে হয় না। স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, এই নলকূপের জন্ম লগ্ন থেকেই এইভাবে জল বের হচ্ছে। কখনো কখনো জলের গতি কমে যায়, আবার কখনো কখনো বেড়ে যায়। তবে অনবরত জল পড়ে। এমনকি জাতীয় সড়কের পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় অনেকেই এই নলকূপ দেখে অবাক হন এবং সেই নলকূপের ছবি, ভিডিও তুলে নিয়ে যান।
আরও পড়ুনঃ জাতীয় স্তরে সঙ্গীত প্রতিযোগিতায় চমক ৯ বছরের আনন্দীর
তবে তাদের আক্ষেপ, যদি পাশে কোন জমি থাকতো তাহলে এই নলকূপের জল সেই জমিতে ব্যবহার করা যেত। এই জল সরাসরি চন্দ্রভাগা নদীতে চলে যায়। বিষয়টি গ্রামবাসীদের কাছে অবাক করা হলেও তা আসলে আরটেজিয় কূপের কারণেই এমনটা হয়ে আসছে। তবে এসব নিয়ে গ্রামবাসীদের মাথাব্যথা নেই, বরং তারা বেজায় খুশি এইভাবে নিখরচায়, বিনা পরিশ্রমে পরিশ্রুত জল পেয়ে।
Madhab Das