তাদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য বিভিন্ন মহলের মানুষ তাদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন। এরই মধ্যে মঙ্গলবার এই আন্দোলনকে ঘিরে নতুন মোড় নিল। মঙ্গলবার বিশ্বভারতীর উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী পুলিশি সহযোগিতায় বাসভবন থেকে বের হতে চাইলে তার গাড়ির সামনে বিক্ষোভরত পড়ুয়ারা শুয়ে পড়েন। এরপরই পুলিশের সামনেই আন্দোলনকারী পড়ুয়াদের মারধর, হেনস্থা করা হয় বলে অভিযোগ।
advertisement
আরও পড়ুনঃ যুগ যুগ আগে আদিবাসীরা কোন কোন জিনিসপত্র ব্যবহার করতেন? দেখা মিলবে এই জায়গায়
রীতিমতো উত্তেজনা ছড়ায় বিশ্বভারতীর উপাচার্যের বাসভবনের সামনে৷ এমনকি নিরাপত্তা রক্ষীদের সঙ্গে ছাত্র-ছাত্রীদের ধ্বস্তাধস্তি শুরু হয়। বিক্ষোভরত পড়ুয়াদের দাবি, আগে পড়ুয়াদের সঙ্গে আলোচনায় বসে সব সমস্যার সমাধান হবে তারপর উপাচার্য বাসভবন ছাড়তে পারবেন। পাশাপাশি আন্দোলনরত পড়ুয়া মীনাক্ষী ভট্টাচার্যের অভিযোগ, "আমাকে ও আমার সহকর্মীদের মারধর করে নিরাপত্তারক্ষীরা৷ এটা কবিগুরুর বিশ্বভারতী ভুলে গিয়েছেন এই উপাচার্য। উনি আমাদের সঙ্গে আলোচনায় বসেন নি।"
আরও পড়ুনঃ বাংলা মোদের গর্ব আশা জোগাচ্ছে ব্যবসায়ীদের
পাশাপাশি তিনি জানিয়েছেন, তার একটাই অপরাধ তিনি বিশ্বভারতীতে পিএইচডি করতে চেয়েছিলেন। সেই দাবি নিয়েই তারা আন্দোলন চালাচ্ছেন এবং আজ তাকে টেনে হিঁচড়ে বিশ্বভারতীর নিরাপত্তারক্ষীরা সরিয়ে দেন বলে অভিযোগ। উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তীর নির্দেশেই তারা এই কাজ করছেন। তার পিএইচডি যেভাবে আটকে দেওয়া হয়েছে তাতে তিনি নিজের প্রাপ্য আদায় না করে এই জায়গা থেকে যাবেন না বলেই জানিয়েছেন।
Madhab Das