ধৃতদের মধ্যে একজন শেখ ফাইজুলকে ছয় দিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দেওয়া হয় এবং বাকি ১১ জনকে ১৪ দিনের জন্য জেল হেফাজতে পাঠানো হয়। আইনজীবীদের তরফ থেকে জানা গিয়েছে, এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশের তরফ থেকে ১৪৭, ১৪৮, ১৪৯, ২৮৬, ৩২৩, ৩২৫, ৩২৬, ৩৬০, ৪২৭ ভারতীয় দন্ডবিধি এবং ৩ ও ৪ এক্সপ্লোসিভ সাসপেন্স অ্যাক্ট আইন অনুযায়ী মামলা রুজু করা হয়। এই ঘটনায় প্রথমে ২০ জনের নামে মামলা শুরু হয় এবং পরে আরও ১০০ জনের নাম যুক্ত করা হয়।
advertisement
আরও পড়ুনঃ বিরসা মুন্ডার জন্মদিনে ভিন্ন রূপে ধরা দিলেন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম
এদের মধ্যে যে কয়েকজনকে গ্রেফতার করা হয় তাদের মধ্যে শেখ ফাইজুলের ১০ দিনের পুলিশি হেফাজতের আবেদন জানায় পুলিশ। পুলিশের সেই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে তাকে ছয় দিনের পুলিশি হেফাজত দেওয়া হয় এবং বাকি ১১ জনের ১৪ দিনের জেল হেফাজত দেওয়া হয়। বহরাপুর গ্রামে এই ঘটনার পর থেকেই এলাকায় বিশাল সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে যাতে এলাকায় শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় থাকে।
আরও পড়ুনঃ দুবরাজপুর ঘুরতে এসে হারিয়ে গেল পাঁচ বছরের শিশু! উদ্ধার করল পুলিশ
পাশাপাশি পুলিশের তরফ থেকে এলাকায় বারংবার মাইকিং করা হচ্ছে শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য এবং কোনরকম গুজবে কান না দেওয়ার জন্য। তবে এই এলাকা এখনও পর্যন্ত থমথমে এবং পুলিশি ধরপাকড়ের ভয়ে বহু পুরুষ গ্রাম ছাড়া। গ্রামের মহিলাদের এই বিষয়ে জিজ্ঞাসা করা হলে তাদের তরফ থেকে জানান হয়, পুরুষেরা কোথায় আছেন তারা জানেন না।
Madhab Das