পুজো উদ্যোক্তাদের এই পুরস্কারের জন্য বেছে নেওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে যে কমিটি গঠন করা হয়েছিল তাতে ছিলেন একজন মহকুমা শাসকের একজন প্রতিনিধি, পুলিশ বিভাগের একজন প্রতিনিধি, অগ্নি নির্বাপন বিভাগের একজন প্রতিনিধি, স্বাস্থ্য বিভাগের একজন প্রতিনিধি এবং ছিলেন সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বরা। এই প্রতিযোগিতায় এই বছর অংশগ্রহণ করেছিল মোট ৬৩টি পুজো কমিটি। এই প্রতিযোগিতায় সেরা পুজো হিসাবে বিবেচিত হয়েছে সাঁইথিয়ার অরুণোদয় সিউড়ি মহকুমার মধ্যে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ টানা সাত দিন বীরভূমে নিয়ন্ত্রণ করা হবে টোটো থেকে ভারী যানবাহন
অন্যদিকে বোলপুর মহকুমার সেরা পুজো বিবেচিত হলো জামবুনি সার্বজনীন দুর্গাপূজা সমিতি এবং রামপুরহাট মহাকুমার সেরা পুজো বিবেচিত হলো রামপুরহাট তরুণের আহ্বান। সেরা প্রতিমা হিসাবে জেলা তিনটি মহকুমায় যথাক্রমে জায়গা করে নিয়েছে সিউড়ির অন্নপূর্ণা সমিতি, বোলপুরের আদ্যা শক্তি সংঘ এবং রামপুরহাটের হাটতলা সার্বজনীন দুর্গোৎসব। সেরা মন্ডল হিসাবে সিউড়ি মহকুমার রঞ্জন বাজার সার্বজনীন দুর্গাপূজা কমিটি, বোলপুরের কাছারি পট্টি যুব সম্প্রদায় এবং রামপুরহাটের নবীন ক্লাব বিবেচিত হয়েছে।
আরও পড়ুনঃ অস্ত্রের বদলে হাতে ফুল, শান্তিনিকেতনের হিরালিনী দুর্গোৎসব এনেছে আলাদা মাত্রা
সেরা সমাজ সচেতনতাই সিউড়ির প্রান্তিক সংঘ, বোলপুরের দুর্গা মাতা ক্লাব ও শুড়ীপাড়া অগ্রগামী সংঘ এবং রামপুরহাটের মল্লারপুর অগ্রণী সংঘ বিবেচিত হয়েছে। বীরভূম জেলাশাসক বিধান রায় জানান, পুজো উদ্যোক্তা এবং পুজো কমিটি গুলিকে উৎসাহিত করার জন্য প্রতিবছর এমন প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। ২০১৪ সাল থেকে সেই ধারাবাহিকতা বজায় রেখে এই বছরও প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছিল।
Madhab Das