পরে তিনি শান্তিনিকেতনের রতন পল্লীর নবদ্বীপ চায়ের দোকানে গিয়ে চা-সিঙাড়া খান। এক থেকে দেড় ঘন্টা ওই চায়ের দোকানে বসেই সাধারণ মানুষের সঙ্গে খোলামেলা আলোচনা করেন। সেই আলোচনাতেই উঠে আসে শান্তিনিকেতনের মেলা ও বসন্ত উৎসব বন্ধ হয়ে যাওয়া নিয়ে কিছু প্রসঙ্গও। সাংবাদিকরা মুখোমুখি হয়ে তিনি জানান, একান্তই ব্যক্তিগত কারণে শান্তিনিকেতন এসেছেন। তবে এই প্রথমবার নয়, এর আগেও বহুবার বসন্ত উৎসবে শান্তিনিকেতন এসেছেন তিনি।
advertisement
সকালে তিনি এই ভাবেই পার করলেন এবং বিকালে শান্তিনিকেতনের বিখ্যাত জায়গা সোনাঝুরির হাটে যাওয়ার ইচ্ছা রয়েছে বলে জানান বিচারপতি। পাশাপাশি তাঁকে বিচার্য বেশ কিছু বিষয় নিয়ে অর্থাৎ টেট মামলা নিয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি কোনও উত্তর দিতে রাজি হয়নি। এমনকি বিশ্বভারতীতে বসন্ত উৎসব বা মেলা নিয়ে প্রশ্ন করা হলেও তিনি এড়িয়ে যান। আগামীকাল বিকালে তিনি কলকাতার উদ্দেশ্যে রওনা দেবেন।
আরও পড়ুন, রঙের পরশে কাটে অবসাদের অন্ধকার, জানেন কি দোল নিয়ে আসে একরাশ 'হ্যাপি হরমোন'..
আরও পড়ুন, দোলের রঙে ভয় নেই, এই সব গ্যাজেট সঙ্গে থাকলেই জমে যাবে হোলির পার্টি
অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় কে দেখে শান্তিনিকেতনের বেশ কিছু পর্যটক তাঁকে প্রণাম করতেও এগিয়ে আসেন। যদিও তিনি কারোর প্রণাম নেননি। বসন্ত উৎসবের দিনে শান্তিনিকেতনেই থাকলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। আর অন্যদিকে আসানসোল সংশোধনাগার থেকে দিল্লির পথে বীরভূমের তৃণমূল জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল।