তাঁরা জানান, রাজ্য সরকারের অধীনে কল্যাণী, রায়গঞ্জ ও ময়ূরাক্ষী কটন মিল ছিল। কর্মীদের অভিযোগ, কল্যাণী ও রায়গঞ্জের কর্মীরা সরকারি কর্মীর স্বীকৃতি ও পে কমিশনের আওতায় এলেও ময়ূরাক্ষী কটন মিল রুগ্ন শিল্প হিসাবে বঞ্চিত ছিল। কর্মীরা জানান, বামফ্রন্ট আমলে সিটুর পতাকা নিয়ে তাঁরা তৎকালীন রাইটার্সে আন্দোলনে যান।
advertisement
আরও পড়ুন: ঠান্ডা-গরমে শ্বাসকষ্ট বাড়ে, কীভাবে ঘরোয়া উপায়ে সুস্থ থাকবেন জানুন
আরও পড়ুন: ২০১৪ থেকে 'খেলা' শুরু, অনুব্রত কন্যার গোপন-প্রাপ্তি! তাজ্জব ইডি, আকাশ থেকে পড়ার জোগাড়
এমনকী রাজ্য সরকারের বদলের পরে নবান্ন, শিল্প সদন, বিকাশ ভবন সর্বত্র দরবার করেন কর্মীরা। কর্মী দেবাশিস বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, গত বছর অনুব্রত মণ্ডল এসে প্রথমে আশ্বাস দেন। তিনিও প্রথম উদ্যোগ নেন। আজকে তাঁর জন্যই কর্মীরা ষষ্ঠ পে কমিশনের হারে বেতন পাবেন। আনন্দে কর্মীরা সবুজ আবীরে শনিবার গেটের সামনে উচ্ছ্বাস দেখায়।
শুভদীপ পাল